/anm-bengali/media/media_files/2025/09/09/supreme-court-nepal-2025-09-09-19-46-27.jpg)
File Picture
নিজস্ব সংবাদদাতা: সোশ্যাল মিডিয়ায় নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে উত্তাল নেপাল। রাজধানী কাঠমান্ডুসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যেই মৃত্যু হয়েছে ২১ জনের। আদালত থেকে শুরু করে রাস্তাঘাট— সর্বত্র দাউদাউ করে জ্বলছে আগুন। এমনকি কানাঘুষোয় শোনা যাচ্ছে, দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী। এই ভয়াবহ পরিস্থিতির প্রভাব এসে পড়ল ভারতে।
শিলিগুড়ি থেকে কাঠমান্ডু পর্যন্ত নিয়মিত চলাচলকারী NBSTC-র বাস পরিষেবা অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। প্রতিদিন এই বাসে বহু যাত্রী নেপালে যেতেন এবং নেপাল থেকে ভারতে আসতেন। ফলে যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম থমকে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন দুই দেশের সাধারণ মানুষ। শুধু শিলিগুড়িই নয়, কলকাতাতেও আটকে রয়েছেন বহু মানুষ। কেউ কেউ আবার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পেরে তীব্র আতঙ্কে রয়েছেন।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/05/09/kz9MHK9pDK96IHZLJKux.jpg)
অশান্তির আঁচ যাতে ভারতে না ঢোকে, সেই কারণে ভারত-নেপাল সীমান্তে কড়া নজরদারি শুরু করেছে সশস্ত্র সীমা বল (SSB)। সীমান্ত জুড়ে টহলদারি বাড়ানো হয়েছে।
নেপালের পরিস্থিতির জেরে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছেন ছোট ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা। দুই দেশের মধ্যে স্বাভাবিক বাণিজ্যিক লেনদেন ব্যাহত হচ্ছে। ফলে আর্থিকভাবে বড় চাপে পড়ছেন সীমান্তবর্তী এলাকার ব্যবসায়ী সমাজ।
সব মিলিয়ে, নেপালের রাজনৈতিক অস্থিরতা শুধু সে দেশেই নয়, প্রতিবেশী ভারতেও চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us