নিজস্ব সংবাদদাতা : ফের এক বিতর্কিত মন্তব্য করলেন পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন,''দুর্নীতির জন্য সবসময় পাকিস্তানকে বদনাম করা হচ্ছে, অথচ আমেরিকা প্রকাশ্যেই ইসরায়েলের কাছ থেকে ঘুষ নিয়ে চলেছে।''
ওই সাক্ষাৎকারে খাজা আসিফকে বলতে শোনা যায়, "ঘুষ নেওয়ার জন্য সবসময় আমাদের বদনাম করা হচ্ছে। অথচ আমেরিকান রাজনীতিবিদরা প্রকাশ্যেই ইসরায়েলের কাছ থেকে ঘুষ নেন। আমাকে যদি ঘুষ নিতে হয়, তাহলে আমি তা কোনও গোপন জায়গা থেকে নেব।"
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/04/11/bqtvZdMnY9POtip0SAG7.jpeg)
এরপর আসিফ আরও যুক্তি দেন যে, দুর্নীতির জন্য পাকিস্তানের ভাবমূর্তি সবসময় অন্যায়ভাবে কলুষিত করা হয়েছে। তিনি দাবি করেন, যখন ইসলামাবাদের বিরুদ্ধে ক্রমাগত দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে, তখন আমেরিকা রাজনৈতিক অর্থায়নের নামে এই ধরনের কার্যকলাপকেই প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়।
দুর্নীতি নিয়ে ক্রমেই একের পর এক বিস্ফোরক মন্তব্য করেই চলেছেন পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। উল্লেখ্য,এর আগে আগস্ট মাসে আসিফ অভিযোগ করেছিলেন যে, পাকিস্তানের অর্ধেকেরও বেশি শীর্ষ কূটনীতিক নিজেদের কালো টাকা ব্যবহার করে পর্তুগালে চলে যাচ্ছেন।
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের কাছ থেকে ঘুষ নেয় আমেরিকা ! ফের বিতর্কিত মন্তব্য করলেন পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ
কি মন্তব্য করলেন খাজা আসিফ ?
নিজস্ব সংবাদদাতা : ফের এক বিতর্কিত মন্তব্য করলেন পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন,''দুর্নীতির জন্য সবসময় পাকিস্তানকে বদনাম করা হচ্ছে, অথচ আমেরিকা প্রকাশ্যেই ইসরায়েলের কাছ থেকে ঘুষ নিয়ে চলেছে।''
ওই সাক্ষাৎকারে খাজা আসিফকে বলতে শোনা যায়, "ঘুষ নেওয়ার জন্য সবসময় আমাদের বদনাম করা হচ্ছে। অথচ আমেরিকান রাজনীতিবিদরা প্রকাশ্যেই ইসরায়েলের কাছ থেকে ঘুষ নেন। আমাকে যদি ঘুষ নিতে হয়, তাহলে আমি তা কোনও গোপন জায়গা থেকে নেব।"
এরপর আসিফ আরও যুক্তি দেন যে, দুর্নীতির জন্য পাকিস্তানের ভাবমূর্তি সবসময় অন্যায়ভাবে কলুষিত করা হয়েছে। তিনি দাবি করেন, যখন ইসলামাবাদের বিরুদ্ধে ক্রমাগত দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে, তখন আমেরিকা রাজনৈতিক অর্থায়নের নামে এই ধরনের কার্যকলাপকেই প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়।
দুর্নীতি নিয়ে ক্রমেই একের পর এক বিস্ফোরক মন্তব্য করেই চলেছেন পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। উল্লেখ্য,এর আগে আগস্ট মাসে আসিফ অভিযোগ করেছিলেন যে, পাকিস্তানের অর্ধেকেরও বেশি শীর্ষ কূটনীতিক নিজেদের কালো টাকা ব্যবহার করে পর্তুগালে চলে যাচ্ছেন।