বাংলাদেশে রাজনীতির জট

২০২৪ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদ এ ঘোষণা করেছেন। শেখ হাসিনা ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এবং টানা পঞ্চমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী পদের প্রতিদ্বন্দ্বী।

author-image
SWETA MITRA
New Update
awami1.jpg



নিজস্ব প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশে একেবারে দরজায় কড়া নাড়ছে নির্বাচন। এদিকে আসন্ন এই ভোটকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলির তৎপরতা তুঙ্গে রয়েছে। আসন্ন এই ভোটকে পাখির চোখ করে ময়দানে ঝাঁপিয়ে পড়েছে আওয়ামী লীগও।

awami 2.jpg

পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে দেখা করতে দিল্লি ও কলকাতায় যাচ্ছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। এএনএম নিউজ সূত্র মারফত জানতে পেরেছে যে, আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যদের অনেকেই আশঙ্কা করছেন যে তাদের কর্মক্ষমতা সীমার অনেক নিচে থাকায় এবং তীব্র দুর্নীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ায় তাদের পুনরায় মনোনীত নাও করা হতে পারে।  আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ সার্ভেতে উঠে এসেছে, কিছু নেতা অত্যন্ত অজনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন এবং দলের কাছে বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছেন।   

election 2.jpg

আওয়ামী লীগের উচ্চ পদস্থ সূত্র এএনএম নিউজকে জানিয়েছে, এ ধরনের ৮০ জনেরও বেশি নেতাকে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং তাদের ছেঁটে ফেলার ভাবনা চিন্তাও করছে দল। যদিও বাংলাদেশের রাজনৈতিক মহলে একটি সাধারণ প্রচলিত রয়েছে যে ভারতের সমর্থনে নির্বাচনে জয়লাভ করা হয়। কিন্তু সেই দাবিকে একেবারে নস্যাৎ করে দিয়েছে ভারতের বিদেশমন্ত্রক। সেইসঙ্গে বিদেশমন্ত্রক সাফ জানিয়ে দিয়েছে যে "বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ এবং নির্বাচন তাদের গণতন্ত্রের অভ্যন্তরীণ অংশ। সেখানে ভারত কোনওভাবে হস্তক্ষেপ করে না বা করবেও না।“