নিজস্ব সংবাদদাতা: নির্বাচন কমিশনকে ঘিরে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাম্প্রতিক মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার। এদিন মুম্বইয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “উনি জানেন ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তিনি হেরে যাবেন। সেই কারণেই আগেভাগে এই ধরনের মন্তব্য করছেন। এটাই তাঁর রাজনৈতিক কৌশল।”
সুকান্ত মজুমদার আরও বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অস্থিরতার মূল কারণ হল নির্বাচন কমিশনের তৎপরতা, এসআইআর (SIR) কার্যক্রম এবং ১৩০তম সাংবিধানিক সংশোধনী বিল। কারণ, তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিটি সাংসদ ও বিধায়ক দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত।”
/anm-bengali/media/post_attachments/4a9af082-655.png)
তিনি দাবি করেন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় আস্থা না রেখে মুখ্যমন্ত্রী সব সময় কমিশন বা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তোলেন, যা ভোটারদের বিভ্রান্ত করার একটি রাজনৈতিক কৌশল মাত্র।
প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনকে নিয়ে সমালোচনামূলক মন্তব্য করেন। তার পরিপ্রেক্ষিতেই বিজেপির তরফে কড়া প্রতিক্রিয়া এসেছে। রাজনৈতিক মহল মনে করছে, আগামী বিধানসভা ভোটের আগে এই বিরোধ আরও বাড়তে পারে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যকে আক্রমণ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার কি বললেন?
নিজস্ব সংবাদদাতা: নির্বাচন কমিশনকে ঘিরে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাম্প্রতিক মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার। এদিন মুম্বইয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “উনি জানেন ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তিনি হেরে যাবেন। সেই কারণেই আগেভাগে এই ধরনের মন্তব্য করছেন। এটাই তাঁর রাজনৈতিক কৌশল।”
সুকান্ত মজুমদার আরও বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অস্থিরতার মূল কারণ হল নির্বাচন কমিশনের তৎপরতা, এসআইআর (SIR) কার্যক্রম এবং ১৩০তম সাংবিধানিক সংশোধনী বিল। কারণ, তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিটি সাংসদ ও বিধায়ক দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত।”
তিনি দাবি করেন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় আস্থা না রেখে মুখ্যমন্ত্রী সব সময় কমিশন বা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তোলেন, যা ভোটারদের বিভ্রান্ত করার একটি রাজনৈতিক কৌশল মাত্র।
প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনকে নিয়ে সমালোচনামূলক মন্তব্য করেন। তার পরিপ্রেক্ষিতেই বিজেপির তরফে কড়া প্রতিক্রিয়া এসেছে। রাজনৈতিক মহল মনে করছে, আগামী বিধানসভা ভোটের আগে এই বিরোধ আরও বাড়তে পারে।