/anm-bengali/media/media_files/fXQUrxOa4U6wTHFxwCVd.jpg)
File Picture
নিজস্ব সংবাদদাতা: স্বাস্থ্যের কারণ দেখিয়ে উপরাষ্ট্রপতির পদ থেকে ইস্তফা দিলেন জগদীপ ধনখড়। কিন্তু তাঁর পদত্যাগ ঘিরে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই জোর জল্পনা রাজনৈতিক মহলে। বিরোধীরা বলছেন, ইস্তফার পেছনে রয়েছে "গভীরতর কারণ"—শুধু শারীরিক অসুস্থতা নয়।
সোমবার সকালেও রাজ্যসভার অধিবেশনে ভাইস চেয়ারম্যানের আসনে বসেছিলেন ধনখড়। অথচ সন্ধ্যা নাগাদ আচমকাই রাষ্ট্রপতিকে পাঠানো চিঠিতে পদত্যাগের সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। চিঠিতে প্রধানমন্ত্রীনরেন্দ্রমোদীএবংকেন্দ্রীয়মন্ত্রীদেরপ্রতিকৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন ধনখড়।
কী ঘটেছিল সাড়ে ১২টা থেকে সাড়ে ৪টের মধ্যে?
বিরোধীরা দাবি করছে, দুপুর ১২:৩০ থেকে বিকেল ৪:৩০-এর মধ্যে কোনও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। ওই সময় সংসদের বিজনেস অ্যাডভাইজরি কমিটির বৈঠকে বসেন ধনখড়। কিন্তু বৈঠকে হাজির হননি বিজেপি সভাপতি ও রাজ্যসভার দলনেতা জে পি নাড্ডা এবং সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী কিরণ রিজিজু। তাঁদেরঅনুপস্থিতিরকোনওব্যাখ্যানাথাকায়শেষপর্যন্তবৈঠকবাতিলহয়। এরপরইরাত ৯টার পরেপ্রকাশ্যেআসেধনখড়েরপদত্যাগপত্র।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/wyTFSGih2513DnTT2AzT.jpg)
সূত্রের খবর, বিচারপতি ভার্মার বিরুদ্ধে বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাব গৃহীত হওয়াতেই সরকারের অস্বস্তি চরমে পৌঁছায়। জানা যাচ্ছে, ধনখড় বিরোধী বেঞ্চের ৫০ জন সাংসদের স্বাক্ষরযুক্ত সেই প্রস্তাব মেনে নেন কোনওরকম সরকারপক্ষের সঙ্গে আলোচনা না করেই। অথচ সরকার চেয়েছিল, তারা নিজে থেকেই এক সর্বসম্মত প্রস্তাব আনবে লোকসভা ও রাজ্যসভায়।
এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয় সরকার। বিশেষ করে যখন ধনখড় আরও একটি বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নেন—রাজ্যসভার বিরোধী নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গেকে পহেলগাঁও হামলা এবং অপারেশন সিঁদুর নিয়ে দীর্ঘ বক্তব্য পেশের অনুমতি দেন। আর এইসবই কারণ বলে মনে করছেন বিরোধীরা।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us