নিজস্ব সংবাদদাতা: সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়কে কেন্দ্র করে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল ডঃ সি. ভি. আনন্দ বোস রাজ্যের শাসনব্যবস্থা ও বিল অনুমোদন প্রক্রিয়া নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, এই রায় স্পষ্ট করেছে নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যপালের ক্ষমতার ক্ষেত্র কোথায়।
রাজ্যপাল জানান, “সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্টভাবে ঘোষণা করেছে যে গভর্নর রাবার স্টাম্প নন। রাজ্যপালের ক্ষমতা প্রয়োগের ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করা যেতে পারে— বিশেষ করে বিলের ফাইল অনুমোদনের ক্ষেত্রে।”
/anm-bengali/media/post_attachments/c63e6900-c5b.png)
তিনি আরও বলেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের চারটি ফাইল বর্তমানে রাজ্যপালের সঙ্গে আলোচনার পর্যায়ে রয়েছে। “রাজ্য সরকারের কাছ থেকে কয়েকটি স্পষ্টীকরণ চাওয়া হয়েছে। সেগুলো পাওয়ার পর সংলাপ সম্পূর্ণ হলে আমি সেই চারটি ফাইল নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারব,” মন্তব্য বোসের।
এছাড়া তিনি জানান, রাজ্যের আরও কয়েকটি ফাইল বর্তমানে রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো আছে, কারণ সেগুলোর সঙ্গে সারাদেশের পরিপ্রেক্ষিত, আইনগত ব্যাখ্যা ও সাংবিধানিক প্রাসঙ্গিকতা যুক্ত। সেই কারণে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রপতির দপ্তর থেকেই নেওয়া হবে।
রাজ্যে বিল অনুমোদন নিয়ে স্পষ্টতা দিল সুপ্রিম কোর্ট: মন্তব্য রাজ্যপাল আনন্দ বোসের
“গভর্নর রাবার স্টাম্প নন; চারটি ফাইল নিয়ে রাজ্য সরকারের সঙ্গে সংলাপ চলছেই”।
নিজস্ব সংবাদদাতা: সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়কে কেন্দ্র করে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল ডঃ সি. ভি. আনন্দ বোস রাজ্যের শাসনব্যবস্থা ও বিল অনুমোদন প্রক্রিয়া নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, এই রায় স্পষ্ট করেছে নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যপালের ক্ষমতার ক্ষেত্র কোথায়।
রাজ্যপাল জানান, “সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্টভাবে ঘোষণা করেছে যে গভর্নর রাবার স্টাম্প নন। রাজ্যপালের ক্ষমতা প্রয়োগের ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করা যেতে পারে— বিশেষ করে বিলের ফাইল অনুমোদনের ক্ষেত্রে।”
তিনি আরও বলেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের চারটি ফাইল বর্তমানে রাজ্যপালের সঙ্গে আলোচনার পর্যায়ে রয়েছে। “রাজ্য সরকারের কাছ থেকে কয়েকটি স্পষ্টীকরণ চাওয়া হয়েছে। সেগুলো পাওয়ার পর সংলাপ সম্পূর্ণ হলে আমি সেই চারটি ফাইল নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারব,” মন্তব্য বোসের।
এছাড়া তিনি জানান, রাজ্যের আরও কয়েকটি ফাইল বর্তমানে রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো আছে, কারণ সেগুলোর সঙ্গে সারাদেশের পরিপ্রেক্ষিত, আইনগত ব্যাখ্যা ও সাংবিধানিক প্রাসঙ্গিকতা যুক্ত। সেই কারণে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রপতির দপ্তর থেকেই নেওয়া হবে।