/anm-bengali/media/media_files/1KpLfMBymtorricfngRw.jpg)
নিজস্ব সংবাদদাতাঃ ভয়াবহ বন্যার ফলে আসামের বর্তমান পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। সূত্রে খবর, ১১টি জেলায় ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং সাড়ে তিন লাখের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জানা গিয়েছে, কাছাড় জেলা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যেখানে ১,১৯,৯৯৭ জন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তারপরে নগাঁও (৭৮,৭৫৬ জন), হোজাই (৭৭,০৩০ জন) এবং করিমগঞ্জ (৫২,৬৮৪ জন) ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বন্যার জলে ১১টি সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং তিনটি বাঁধ ভেঙে গেছে।
/anm-bengali/media/media_files/1ueCaKCbORLCwuG71ezO.jpg)
সূত্রে খবর, বরাক উপত্যকায় রেল ও সড়ক যান চলাচল মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে। বরাক নদীর জল বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে, যার ফলে তারাপুর রেলওয়ে স্টেশন এলাকা সহ শিলচর শহরের বহু এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। বরাক উপত্যকার বৃহত্তম শহর শিলচরে ট্রেন পরিষেবা বাতিল করা হয়েছে বা মাঝপথে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
/anm-bengali/media/media_files/zMVphth3VA6aTKX8csEG.jpg)
জানা গিয়েছে, বরাক উপত্যকা এবং এই অঞ্চলের অন্যান্য অংশের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগও বিঘ্নিত হয়েছে এবং ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে মেঘালয়ের লুমস্লাম এলাকায় জাতীয় সড়ক ৬ এর ২০ মিটার রাস্তা ভেসে গেছে। হারাঙ্গাজাওয়ের কাছে হাফলং-শিলচর সড়কের একাংশ ভেসে যাওয়ায় সম্পূর্ণ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এবং একাধিক ভূমিধসের কারণে হাফলং-হারাঙ্গাজাও সড়ক অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে।
/anm-bengali/media/media_files/h54Bm6xWWg2vQAUTQwp8.webp)
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us