জিএসটি সংস্কার নিয়ে প্রশংসায় মুখর চাল রপ্তানিকারক মহল, দেশের অর্থনীতিতে নতুন সম্ভাবনার ইঙ্গিত

কি বলা হল?

author-image
Aniket
আপডেট করা হয়েছে
New Update
Screenshot 2025-09-06 3.46.50 PM



নিজস্ব সংবাদদাতা: জিএসটি সংস্কারকে কেন্দ্র করে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানালেন ইন্ডিয়ান রাইস এক্সপোর্টার্স ফেডারেশন (IREF)-এর সহ-সভাপতি দেব গর্গ। তাঁর মতে, এই পরিবর্তন শুধু কর সংস্কার নয়, বরং এটি একটি অর্থনৈতিক সংস্কার যা কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও প্রবৃদ্ধির নতুন ঢেউ তুলবে।

দেব গর্গ বলেন, “জিএসটি রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমা এখন মাত্র তিন দিনে নেমে এসেছে। আগে নতুন জিএসটি রেজিস্ট্রেশন পেতে ৩০ থেকে ৪০ দিন লেগে যেত। এটি বড় রপ্তানিকারকদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল।”

তিনি আরও ব্যাখ্যা করেন, কৃষিজাত দ্রব্য রপ্তানিতে বিভিন্ন বন্দর থেকে রপ্তানির প্রয়োজন হয়। চাল রপ্তানিকারকেরা কাণ্ডলা, ভিজাগ, মুম্বই কিংবা কাকিনাডা—যে বন্দরে অর্থনৈতিকভাবে সুবিধাজনক মনে হয়, সেখান থেকেই রপ্তানি করতে পারেন। নতুন আইন কার্যকর হওয়ার ফলে যেকোনো বন্দর থেকে দ্রুত রপ্তানি করা সম্ভব হবে, ফলে বাজারের চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা সহজ হবে।

দেব গর্গ বলেন, “৭,৫০০ চাল রপ্তানিকারকের পক্ষ থেকে আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানাই। এই অর্থনৈতিক সংস্কার আমাদের দেশকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে এবং অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে।”

অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, রপ্তানিকারকদের সুবিধা বৃদ্ধির ফলে শুধু কৃষি নয়, সার্বিক বাণিজ্য ক্ষেত্রেই ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বিশেষত চাল রপ্তানির বাজারে ভারতের প্রতিযোগিতা ক্ষমতা বাড়বে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে দেশের অবস্থান আরও শক্তিশালী হবে।