নিজস্ব সংবাদদাতা : রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ভারত সফরকে আন্তর্জাতিক মহলে নয়াদিল্লির স্বাধীন পররাষ্ট্র নীতির একটি স্পষ্ট ঘোষণা হিসেবে দেখছে মস্কো। এই সফরকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন রুশ-চিনা বিজনেস কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্সিম কুজনেটসভ।
কুজনেটসভ স্পষ্ট জানিয়েছেন যে, বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন দেশের চাপ সত্ত্বেও ভারত তার বিদেশ ও বাণিজ্যিক নীতিতে কোনো আপস করবে না। তিনি বলেন,''প্রেসিডেন্ট পুতিনের ভারত সফর একটি সরাসরি বিবৃতি যে, ভারত জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতেই তার নিজস্ব বাণিজ্যিক অংশীদারদের বেছে নেবে।''
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/02/08/vPLJjpebBWJJp2ddbbng.jpg)
আগামী ৪ ও ৫ ডিসেম্বর পুতিনের ভারত সফরকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে তাঁর একাধিক বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। আলোচনার মূল কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, তেল আমদানি এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন ডলারের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য লক্ষ্যমাত্রা।
'জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতেই ভারত বাণিজ্যিক অংশীদার বেছে নেবে' ! পুতিনের সফর নিয়ে বড় মন্তব্য করলেন রুশ-চিনা বিজনেস কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট
কি বড় মন্তব্য করলেন রুশ-চিনা বিজনেস কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ?
নিজস্ব সংবাদদাতা : রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ভারত সফরকে আন্তর্জাতিক মহলে নয়াদিল্লির স্বাধীন পররাষ্ট্র নীতির একটি স্পষ্ট ঘোষণা হিসেবে দেখছে মস্কো। এই সফরকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন রুশ-চিনা বিজনেস কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্সিম কুজনেটসভ।
কুজনেটসভ স্পষ্ট জানিয়েছেন যে, বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন দেশের চাপ সত্ত্বেও ভারত তার বিদেশ ও বাণিজ্যিক নীতিতে কোনো আপস করবে না। তিনি বলেন,''প্রেসিডেন্ট পুতিনের ভারত সফর একটি সরাসরি বিবৃতি যে, ভারত জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতেই তার নিজস্ব বাণিজ্যিক অংশীদারদের বেছে নেবে।''
আগামী ৪ ও ৫ ডিসেম্বর পুতিনের ভারত সফরকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে তাঁর একাধিক বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। আলোচনার মূল কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, তেল আমদানি এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন ডলারের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য লক্ষ্যমাত্রা।