ভারত-কানাডা দ্বন্দ্ব! বিস্ফোরক মত দিলেন কংগ্রেস সাংসদ

খালিস্তানি সন্ত্রাসবাদী হরদীপ সিং নিজ্জারকে হত্যাকাণ্ডকে ঘিরে প্রবল বিতর্ক শুরু হয়েছে।

author-image
SWETA MITRA
New Update
tharoor modi.jpg

 

 নিজস্ব সংবাদদাতাঃ ভারত-কানাডাকূটনৈতিক সম্পর্কে টানাপোড়েন ইস্যুতে ফের একবার বড় মন্তব্য করলেনকংগ্রেসসাংসদশশীথারুর। তিনি আজ কেরালায় দাঁড়িয়েবলেছেন, "আমিমনেকরিআমাদেরসেইসম্পর্ক পুনর্গঠনকরতেহবেকারণএটিএকটিনির্দিষ্টসরকারেরপ্রধানমন্ত্রীরএকাধিকঅভিযোগেরউপরভিত্তিকরেতৈরি, যাশীঘ্রইনির্বাচনেরমুখোমুখিহতেচলেছে।সত্যটিহলযেকানাডাএবংভারতনিজেদের দেশের নাগরিকদের জন্যঅনেককিছুকরছে।একটিবড়বাণিজ্যিকসম্পর্করয়েছে, কানাডায়১৭লক্ষভারতীয়বাসকরেন।কানাডায়ছাত্রজনসংখ্যাএতবেশিযেতাদেরআন্তর্জাতিকছাত্রসংগঠনের৪০শতাংশভারতীয়।সুতরাংএইসমস্তকিছুরপরিপ্রেক্ষিতেআমারমতে, ভারত-কানাডাসম্পর্কগুরুত্বপূর্ণ।এটিযেকোনওএকটিঘটনাবাকোনওএকটিসরকারেরবাইরেওযায়।এবংসময়আসবেযখনএটিপুনরুদ্ধারকরাযাবে।আমিআশাকরি, উভয়পক্ষইপরিপক্কতা শান্তিরসঙ্গেভালো আচরণকরবেযাতেবর্তমানবিতর্কেরফলেকোনোস্থায়ীক্ষতিনাহয়।“

খালিস্তানি সন্ত্রাসবাদী হরদীপ সিং নিজ্জারকে হত্যার অভিযোগে ভারত ও কানাডার মধ্যে সম্পর্ক উত্তেজনাপূর্ণ রয়েছে। কানাডা সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থলে পরিণত হয়েছে বলে ভারত এ বিষয়ে শক্ত অবস্থান নিয়েছে। পাকিস্তানের পর কানাডা দ্বিতীয় দেশ যার জন্য ভারত এই শব্দটি ব্যবহার করেছে। গত ১৮ সেপ্টেম্বর কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর বক্তব্যের পর থেকেই এই পুরো বিতর্ক শুরু হয়। ট্রুডো তার বিবৃতিতে খালিস্তানি সন্ত্রাসী হত্যায় ভারত সরকারের হাত থাকার সম্ভাবনা প্রকাশ করেছিলেন। কানাডার এই অভিযোগকে ভারতের পক্ষ থেকে 'অযৌক্তিক' ও 'ভিত্তিহীন' বলে বর্ণনা করা হয়েছে। ভারত সরকার নিজ্জার হত্যাকাণ্ডে তার হাত রয়েছে বলে সন্দেহ করার পরে কানাডা সিনিয়র ভারতীয় কূটনীতিককে দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। এর জবাবে কানাডার ওই কূটনীতিককে পাঁচ দিনের মধ্যে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে ভারত। বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদীর সাথে দেখা করেছেন এবং পুরো ঘটনা সম্পর্কে অবহিত করেছেন। এর পরে, উভয় দেশ একে অপরের দেশে তাদের নাগরিকদের জন্য সতর্কতা পরামর্শ জারি করে।