/anm-bengali/media/media_files/2025/05/17/rSl2Z5kJ1RfdS1wMDfGZ.jpg)
File Picture
নিজস্ব সংবাদদাতা: পাকিস্তানকে পর্যুদস্তু করেছিল আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র। আকাশে কীভাবে দাপট ধরে রাখতে হয় তা দেখিয়েছিল এই মিসাইল সিস্টেম। প্রাক্তন ডিআরডিও বিজ্ঞানী প্রহ্লাদ রামারাও এবার জানালেন কীভাবে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র কাজ করে সেই কথা।
/anm-bengali/media/media_files/2025/05/04/eEjZQFrIIlIcy8b0N7yi.jpg)
তাঁর কথায়, “সবকিছুই ছিল চ্যালেঞ্জিং। আমরা সবাই খুব ছোট ছিলাম, আমাদের বেশিরভাগের বয়স ছিল ৩০ বছরের কম। সেই সময় মিসাইল সিস্টেমের কাজ শিখেছিলাম। বিমান বাহিনী এবং সেনাবাহিনী নির্দিষ্ট করে দেয় যে ক্ষেপণাস্ত্রটি বহু-লক্ষ্যবস্তু পরিচালনাকারী ভূমি থেকে আকাশ পর্যন্ত আঘাত আনতে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র হওয়া উচিত। শত্রু যদি ৬-৮টি বিমান পাঠায়, তাহলে ক্ষেপণাস্ত্রটিকে একবারে তা ধ্বংস করতে হবে। রাডারটিকে বিম অ্যাজিলিটির জন্য কাস্টমাইজ করতে হবে, যাতে ক্ষেপণাস্ত্রটি কোনও লক্ষ্য মিস না করে। কোন ক্ষেপণাস্ত্র কোন বিমানে যাবে তাও স্থির করা হয় আঘাত হানার সময়। এটি রাডারে এবং ক্ষেপণাস্ত্রের ভিতরে কমান্ড-কন্ট্রোল সিস্টেমে থাকে। এছাড়াও এই ক্ষেপণাস্ত্র নিশ্চিত করবে যে এটি একই সাথে বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তু, ক্ষেপণাস্ত্রের সাথে, সঠিকভাবে এবং নির্ভরযোগ্যভাবে মিলবে”।
#WATCH | Raipur, Chhattisgarh: Prahlada Ramarao, former DRDO scientist behind AKASH missile system, says "Everything was a challenge. We were all very young, most of us were under 30. The Air Force and Army had specified that the missile should be a multi-target handling… pic.twitter.com/9K3WUieApO
— ANI (@ANI) May 17, 2025
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us