নিজস্ব সংবাদদাতা : এবার জ্ঞানবাপী মামলা নিয়ে একসাথে বেশকিছু বড় মন্তব্য করলেন অ্যাডভোকেট বিষ্ণু শঙ্কর জৈন। তিনি বলেন,''গত ১৬ই মে, ২০২২-এ জ্ঞানবাপীতে একটি শিবলিঙ্গ পাওয়া গিয়েছিল, যার পর এলাহাবাদ হাইকোর্ট একটি এএসআই (ASI) তদন্তের নির্দেশ দেয়। কিন্তু ১৯শে মে, ২০২৩-এ সুপ্রিম কোর্ট সেই নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয়। এরপর থেকেই নিম্ন আদালতে এই মামলার গতি অত্যন্ত ধীর হয়ে যায়।'' এই মামলার গতি ধীর হওয়ার জন্যেও কোর্টের একটি রায়কে দায়ী করে তিনি বলেন,''১২ই ডিসেম্বর, ২০২৪-এ সুপ্রিম কোর্ট একটি রায় দেয়। সেই রায় অনুযায়ী, প্লেসেস অফ ওয়ারশিপ অ্যাক্ট-এর বিষয়টি নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত কোনো মামলায় জরিপের নির্দেশ দেওয়া যাবে না এবং কোনো কার্যকর আদেশও দেওয়া যাবে না।" এই কারণেই এই মামলার গতি শ্লথ হয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/9YlGMHZE5ssW1tGp3LSa.jpg)
এরপর তিনি আরও বলেন,''মুসলিম পক্ষের কাছে কোনও প্রমাণ নেই। রাম মন্দিরের ক্ষেত্রেও এই একই ঘটনা ছিল। জ্ঞানবাপী হোক বা মথুরার শ্রী কৃষ্ণ জন্মভূমি, কোনও ক্ষেত্রেই তারা প্রমাণ দিতে পারেনি। তারা শুধু বলতে পেরেছে যে গত কয়েক বছর ধরে তারা সেখানে নামাজ পড়ছে। আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই যে, যদি আপনি জোর করে কোনও মন্দিরের চত্বরে ঢুকে নামাজ পড়েন, তাহলে মন্দিরের অস্তিত্ব শেষ হয়ে যায় না। সুপ্রিম কোর্টও রাম মন্দিরের মামলায় এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।"
জোর করে নামাজ পড়লেই মন্দিরের অস্তিত্ব শেষ হয়ে যায় না ! জ্ঞানবাপী মামলা নিয়ে বড় মন্তব্য করলেন অ্যাডভোকেট বিষ্ণু শঙ্কর জৈন
কি বললেন অ্যাডভোকেট বিষ্ণু শঙ্কর জৈন ?
নিজস্ব সংবাদদাতা : এবার জ্ঞানবাপী মামলা নিয়ে একসাথে বেশকিছু বড় মন্তব্য করলেন অ্যাডভোকেট বিষ্ণু শঙ্কর জৈন। তিনি বলেন,''গত ১৬ই মে, ২০২২-এ জ্ঞানবাপীতে একটি শিবলিঙ্গ পাওয়া গিয়েছিল, যার পর এলাহাবাদ হাইকোর্ট একটি এএসআই (ASI) তদন্তের নির্দেশ দেয়। কিন্তু ১৯শে মে, ২০২৩-এ সুপ্রিম কোর্ট সেই নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয়। এরপর থেকেই নিম্ন আদালতে এই মামলার গতি অত্যন্ত ধীর হয়ে যায়।'' এই মামলার গতি ধীর হওয়ার জন্যেও কোর্টের একটি রায়কে দায়ী করে তিনি বলেন,''১২ই ডিসেম্বর, ২০২৪-এ সুপ্রিম কোর্ট একটি রায় দেয়। সেই রায় অনুযায়ী, প্লেসেস অফ ওয়ারশিপ অ্যাক্ট-এর বিষয়টি নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত কোনো মামলায় জরিপের নির্দেশ দেওয়া যাবে না এবং কোনো কার্যকর আদেশও দেওয়া যাবে না।" এই কারণেই এই মামলার গতি শ্লথ হয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি।
এরপর তিনি আরও বলেন,''মুসলিম পক্ষের কাছে কোনও প্রমাণ নেই। রাম মন্দিরের ক্ষেত্রেও এই একই ঘটনা ছিল। জ্ঞানবাপী হোক বা মথুরার শ্রী কৃষ্ণ জন্মভূমি, কোনও ক্ষেত্রেই তারা প্রমাণ দিতে পারেনি। তারা শুধু বলতে পেরেছে যে গত কয়েক বছর ধরে তারা সেখানে নামাজ পড়ছে। আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই যে, যদি আপনি জোর করে কোনও মন্দিরের চত্বরে ঢুকে নামাজ পড়েন, তাহলে মন্দিরের অস্তিত্ব শেষ হয়ে যায় না। সুপ্রিম কোর্টও রাম মন্দিরের মামলায় এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।"