/anm-bengali/media/media_files/qak7SLBXqP6pQ4HufkYd.jpg)
নিজস্ব সংবাদদাতা: রাজ্যের সরকারি ও সরকার পোষিত স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং শিক্ষাকর্মী নিয়োগের দুর্নীতি নিয়ে উত্তাল গোটা পশ্চিমবঙ্গ। এই মামলায় সম্প্রতি কলকাতা হাইকোর্টের স্পেশাল ডিভিশন বেঞ্চ প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মীদের চাকরি খারিজ করে দিয়েছে। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী স্কুল সার্ভিস কমিশনের ২০১৬ সালের ৪টি প্যানেল বাতিল করা হয়েছে।
/anm-bengali/media/post_attachments/05687d0fd946d557fb64f922cff23f0dc7c1753cef2eb4a2d673acf8ef2449f0.jpg)
এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করেছে রাজ্য সরকার, স্কুল সার্ভিস কমিশন, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এবং চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মীরা। রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখে একাধিকবার শোনা গেছে যে তিনি এই মামলার শেষ দেখে ছাড়বেন। মুখ্যমন্ত্রী আগেই জানিয়েছিলেন যে যতদিন এই মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হবে না ততদিন এই চাকরিহারাদের বেতন দিয়ে যাবে রাজ্য সরকার।
/anm-bengali/media/media_files/aYJcG9MA0zMHvKQj2XgV.jpg)
রাজ্যের শিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসুও সেই বার্তাই দিয়েছিলেন। এবার কথা দিয়ে কথা রাখলো রাজ্য সরকার। এপ্রিল মাসের শেষ দিনেই ২৬ হাজার চাকরিহারা মানুষরা বেতন পেয়েছে।
সূত্রের খবর, গতকাল সন্ধ্যার মধ্যেই প্রায় ২৬ হাজার চাকরিহারা মানুষের অ্যাকাউন্টে তাদের এপ্রিল মাসের বেতন ঢুকে গিয়েছে। এমনকি এদিন বেশ কিছু শিক্ষক ভোটের ডিউটি ট্রেনিংয়ের চিঠিও পেয়েছেন নতুন করে।
/anm-bengali/media/post_attachments/d1cace6fc469a0d050e20395abb8d733ed1c9fc07177f5776edf3a1b17072c8b.webp)
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us