নিজস্ব সংবাদদাতা: এএনএম নিউজের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে, উপনির্বাচনের আবহে, উত্তর কলকাতা থেকে কিছুটা দূরে, কামারহাটির তারাতলা ক্লাবে তৃণমূল নেতা জয়ন্ত সিংয়ের নেতৃত্বে এক মহিলাকে মারধর করার অভিযোগ সম্পর্কে, বিজেপির মুখপাত্র অঙ্কন দত্ত বলেছেন, "শুধু কামারহাটি নয় গোটা পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে 'মস্তানরাজ' চলছে।
/anm-bengali/media/media_files/ankand3.jpg)
এখানে, তৃণমূল কংগ্রেস একটা সেকশন তৈরি করেছে। আমরা দেখেছিলাম বাম আমলে এটা হয়েছিল, প্রশাসনের নীচে দুষ্কৃতীরা থাকতো। দুষ্কৃতীদের রাজনীতিকরণ করা হয়েছিল। আর এখন রাজনীতির দুষ্কৃতীকরণ হয়ে গেছে, দুর্বৃত্তায়ন হয়েছে। তৃণমূলের আমলে রাজনীতি প্রশাসন সবটাই চালাচ্ছে এই দুর্বৃত্তরা। এবং এর কারণও আছে। এই জয়ন্তরা তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে তোলা তোলে। এরা সিন্ডিকেটের টাকা উপর তলায় পাঠায়।
/anm-bengali/media/media_files/ankandutta1.jpg)
এরা ভোটের সময় মস্তানি করে, ভোট লুট করে। ফলে তৃণমূল কংগ্রেসের যে, নৈরাজ্যের যে একটা সাম্রাজ্য তাতে একটা বিশ্বস্ত সিপাহী হিসেবে এই জয়ন্তরা থাকে। এই যে জয়ন্তের পেছনে মদন মিত্র, স্থানীয় বিধায়ক যতই হাত পা ধুয়ে ফেলার চেষ্টা করুক, মদন মিত্রের নেতৃত্বে এই জয়ন্তরা আড়িয়াদহ দক্ষিণেশ্বরে দাপিয়ে বেড়াতো। দীপাংশু ঘোষাল, মায়া দাস এবং মদন মিত্রের পুত্রবধূ ও স্থানীয় কাউন্সিলর মেঘনা মিত্রের তত্ত্বাবধানে জয়ন্তরা থাকে। ফলে জয়ন্ত কোনও বিচ্ছিন্ন ব্যক্তি নয়। এটাই তৃণমূলের মডেল। এই সন্ত্রাসের রাজত্ব তৃণমূল কংগ্রেসের একটি রাজত্বের প্রকৃত নিদর্শন।"
/anm-bengali/media/post_attachments/a2e02e8363d60fec2de370a248598530119e7c34dfa548be687936520baaca3b.webp)