/anm-bengali/media/media_files/2025/09/22/whatsapp-image-2025-09-22-2025-09-22-17-34-29.jpeg)
নিজস্ব প্রতিনিধি: মা আসছে, আর হাতেগোনা কয়েকটা দিন বাকি। মহালয়ার পর থেকেই বাঙালির সবথেকে বড় উৎসবের শুরু হয়ে যায়। আপামর বাংলা, আপামর বাঙালি মেতে উঠবে এবার ঢাকের তালে।
আমরা কথা বলেছিলাম কুদঘাটের প্রগতি সংঘের পুজো কমিটির অন্যতম সম্পাদক পীযুষ সাহার সঙ্গে। দক্ষিণ কলকাতার থিমপুজোগুলির মধ্যে এই পুজো এক বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে দর্শনার্থীদের মনে। তাই সেই পুজোর এবারের খবর রইল আপনাদের জন্য সবার আগে এনএনএম নিউজে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/09/22/whatsapp-image-2025-09-22-2025-09-22-17-34-51.jpeg)
এবারের থিম পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের অমর গল্প "নকশীকাঁথার মাঠ"। বীরভূমের কীর্ণাহার গ্রাম থেকে শিল্পীদের আনা হয়েছে যারা সম্পূর্ণ হাতের কাজের মাধ্যমে কাঁথা স্টিচকে তুলে ধরেছে। কোনো পেন্সিল স্কেচ নেই বা কোনো রঙের ব্যবহার নেই এতে। দূর্গা প্রতিমা তৈরি করেছেন গোপাল পাল। একেবারে গ্রাম্য মহিলার আদলে তৈরি হয়েছে প্রতিমা। এই পূজোর বিশেষ আকর্ষণ একটি বিশেষ লাইভ পারফরমেন্স যেখানে মহিলারা মণ্ডপে বসে নকশি কাঁথা বুনবেন এবং তা বিক্রির আলাদা জায়গা তৈরি করা হয়েছে। সমগ্র ভাবনাকে রূপদান করতে প্রায় তিন মাস সময় লেগেছে।
পুজোর উদ্বোধন মহালয়ায় মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস করেছেন। তবে দর্শকদের জন্য এই মন্ডপ খুলে দেওয়া হবে পরশু অর্থাৎ বুধবার থেকে।
সুরক্ষার জন্য সিসিটিভি ক্যামেরার পাশাপাশি অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা থাকছে। মাঠের পিছনে ক্লাবে নিজস্ব কুকুর রয়েছে যেটাকে ব্যবহার করে জলের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এছাড়া প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকবে সকলের জন্য। পাঁচ থেকে সাত মিনিটের দূরত্বে হাসপাতালও রয়েছে। বয়স্ক দর্শনার্থী এবং বিশেষভাবে সক্ষম শিশুদের জন্য হুইল চেয়ারের ব্যবস্থাও থাকছে। আর এই পুজো আয়োজনের পাশাপাশি থাকছে নানা সমাজসেবামূলক কর্মকাণ্ড।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/09/22/whatsapp-image-2025-09-22-2025-09-22-17-37-35.jpeg)
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us