আগামী ১৭ মে থেকে ঘটবে পরিস্থিতির বদল। মঙ্গলবার থেকেই শুরু হয়ে যাবে ঝড়-বৃষ্টি। চলবে শনিবার পর্যন্ত। বৃষ্টি প্রথমে উত্তরবঙ্গকে ভেজাবে। তারপর তা প্রবেশ করবে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে।
নিজস্ব সংবাদদাতা : কেটে গিয়েছে বিপদ। রবিবার মায়ানমার উপকূলে আছড়ে পড়েছে ঘূর্ণিঝড় মোচা। তবে, পশ্চিমবঙ্গে সেভাবে কোনো প্রভাব পড়েনি। বলা ভালো, প্রভাব পড়লেও তা ছিল একেবারেই উল্টো। বৃষ্টির বদলে গরমে পুড়েছিল গোটা রাজ্য।চরমে উঠেছিল আদ্রতাজনিত অস্বস্তি। তবে, বিপদ কাটতেই এবার স্বস্তির খবর শোনালো হাওয়া অফিস। মোচার জেরে রাজ্যে জলীয় বাষ্প প্রবেশে বাধা পেলেও আগামী ১৭ মে থেকে ঘটবে পরিস্থিতির বদল। মঙ্গলবার থেকেই শুরু হয়ে যাবে ঝড়-বৃষ্টি। চলবে শনিবার পর্যন্ত। বৃষ্টি প্রথমে উত্তরবঙ্গকে ভেজাবে। তারপর তা প্রবেশ করবে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। তবে, মঙ্গলবার পর্যন্ত রাজ্যের পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি থাকছে।বীরভূম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান এবং পশ্চিম বর্ধমানে তাপমাত্রা থাকবে প্রায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বুধবার থেকে বাংলাদেশ লাগোয়া জেলাগুলিতে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা। মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, দুই ২৪ পরগনা এবং কলকাতায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে। বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, মালদা, দুই দিনাজপুরে।