New Update
/anm-bengali/media/post_banners/dH33ib3QqVnL7TkTREsI.jpg)
নিজস্ব প্রতিনিধি, পূর্ব মেদিনীপুর : দীর্ঘ ৩০০ বছর আগে একসময় নস্করদিঘী গ্রামের ব্রাক্ষ্মন পরিবারের কোনো একজন উপনয়ন হওয়ার সময় গৃহত্যাগ করে সন্ন্যাস হয়ে বৃন্দাবন চলে গিয়েছিলেন। বহু বছর পরে ফিরে এসেছিলেন রঘুনাথজীউর শালগ্রাম শীলা গলায় ঝুলিয়ে নস্করদিঘী গ্রামের ওই স্থানে। সেই থেকেই রঘুনাথজীউ মন্দিরের প্রতিষ্ঠা। তবে দীর্ঘ উচ্চতার মন্দির সম্পর্কে আজও অজানা সকলের। জমিদার আমল থেকে রঘুনাথজীউ মন্দির নির্মানের সময় টেরাকোটা মন্দিরের কিছু কাজ হয়েছিল যা আজ ক্ষয়প্রাপ্ত।তবে, এই মন্দিরে ১৩টি চূড়া তৈরি হলেও একসময় সংস্কারের পর ৯টি চূড়া তৈরি হলে তা নবরত্ন মন্দির নামে প্রতিষ্ঠা হয়, যা গ্রামের কাছে রঘুনাথ মন্দির হিসেবে পরিচিত। তবে এই মন্দিরের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাকাল সম্পর্কে সংশয় থেকেই গিয়েছে সকলের মনে। তবে প্রাচীন ইতিহাসের কথায় নস্করদিঘী গ্রামে কোনো ব্রাক্ষ্মনের বসতি বা এই মন্দির ছিল না। একসময় বারুই সম্প্রদায় এখানে বসবাস করত। তবে রঘুনাথ মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা কে তা আজও অজানা।
​
রঘুনাথ মন্দিরের পুরোহিত শিবরাম পন্ডা বলেন, "ঐতিহ্যবাহী জমিদার আমলের রঘুনাথজীউর রথ মাঘী পূর্ণীমায় টানা হয় এবং রঘুনাথের নিজস্ব জমি জায়গা রয়েছে, সেখানেই রথ রায়, সাতদিন থেকে আবার মন্দিরে ফেরত আসে।"
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us