নিজস্ব সংবাদদাতা: বাস্তুমতে ঠাকুরঘর যদি সুন্দর করে সাজানো যায়, তা হলে বাড়ি থেকে অনেক অশুভ শক্তি দূর হবে। ফলে বাড়িতে সুখ-শান্তি বজায় থাকবে এবং সংসারে উন্নতি ঘটবে।
ঠাকুরঘরে প্রদীপের মুখ সব সময়ে পূর্ব বা দক্ষিণ দিক করে রাখতে হবে। এবং খেয়াল রাখতে হবে প্রদীপ যেন কোনও মতেই মাটিতে না রাখা হয়।
সংসারে সুখ-সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে ঠাকুরঘরের প্রবেশদ্বার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মনে করা হয়, সেখান দিয়েই শুভশক্তি গৃহে প্রবেশ করে। তাই খেয়াল রাখতে হবে প্রবেশদ্বার দিয়ে যেন খুব ভাল ভাবে সূর্যের আলো ও বাতাস প্রবেশ করতে পারে। এ ছাড়া, ঠাকুরঘরের দরজা যেন লোহার তৈরি না হয়। এবং ঠাকুর ঘরের দরজা যেন আপনাআপনি বন্ধ না হয়ে যায়। আপনি যদি নিজে বন্ধ করেন, তবেই যেন দরজা বন্ধ হয়।
খেয়াল রাখতে হবে ঠাকুরঘরে কোনও মূর্তি যেন একে অপরের মুখোমুখি না থাকে। একই দেবতার বিভিন্ন রূপে মূর্তিও যেন না থাকে। সেই সঙ্গে আর একটি জিনিসের উপর বিশেষ করে নজর রাখতে হবে, যাতে ঠাকুরের মূর্তি বা ছবি দেওয়ালে গায়ে না ঠেকে থাকে। ঠাকুরের ছবি বা মূর্তি সব সময়ে দেওয়াল থেকে একটু দূরে রাখুন।