নিজস্ব সংবাদদাতা: বুধবার দমকলের সদর দফতরে জরুরি বৈঠকে বসেন মন্ত্রী সুজিত বসু। সেই বৈঠকে যোগ দেন দমকলের শীর্ষ আধিকারিকেরা। সেখানেই ঠিক হয়েছে এ বারের শারদোৎসবে প্রতিটি পুজোয় যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করতে হবে। এ ক্ষেত্রে নিচুতলার ওসি থেকে শুরু করে বিভাগীয় শীর্ষ কর্তা, ডিজি থেকে মন্ত্রী সকলেই পুজোর অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে যাবেন। এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘‘করোনা সংক্রমণের সময়ও আমরা বাড়তি সক্রিয়তা নিয়ে কাজ করেছিলাম। সব মণ্ডপে স্যানিটাইজেশন হচ্ছে কি না, তা দেখা হয়েছিল। কিন্তু করোনার প্রকোপ আমরা অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছি। তাই মণ্ডপে বেশি জনসমাগম হবে বলেই আশা করছি। আমরা মণ্ডপে মণ্ডপে গিয়েই সব ক্ষেত্রে নজরদারির চেষ্টা করব।‘‘শুধু অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থাই নয়। মণ্ডপে বিদ্যুৎ সংযোগ সঠিক ভাবে নেওয়া হয়েছে কি না, তা দমকল বিভাগ খতিয়ে দেখবে।’’দমকলবাহিনী জানিয়েছে, পুজোর সময় তাঁরা নিজেদের শহর ও শহরতলির দমকল কেন্দ্রগুলির সঙ্গে ১৯টি অস্থায়ী দমকল কেন্দ্র রাখা হবে। শহর বা শহরতলিতে কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে পুজোর দিনগুলিতে যাতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া যায়, সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে চায় দমকল বিভাগ।