বিশেষজ্ঞদের মতে, কফি বেশি দেরি করে পান করা যাবে না। কারণ কফিতে উপস্থিত ক্যাফেইন ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। ব্যক্তি বিশেষে এই সমস্যা আবার অন্যরকম হতে পারে। এক্ষেত্রে রাতে পর্যাপ্ত ঘুমের দিকে নজর রেখে কফি পানের অভ্যাস করতে হবে। বেশি রাত করে কফি না খেলেই ভালো। কারণ শরীর ও মাথা দুই সুস্থ রাখতে, পর্যাপ্ত ঘুম অত্যন্ত জরুরি।

ব্লাড সুগারে অনেক ধরনের প্রভাব ফেলে এই কফি। এটি সকালে উঠে খালি পেটে কফি খেলে উস্কানি পেতে পারে বলে মনে করা হয়। তবে সেভাবে তথ্য প্রমাণ নিয়ে জল্পনা রয়েছে বহুস্তরে।

কফিতে থাকা ক্যাফিনের কারণে অনেকেরই নেশা হয়ে যেতে পারে। তখন কফি ছাড়া জীবন অচল একথা মনে হতেই পারে। অতিরিক্ত কফি খেলে ব্যক্তি বিশেষে উদ্বেগ, অস্থিরতা, হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি এবং প্যানিক অ্যাটাক হতে পারে।