সেই পুরনো লেবু-মধুর জলেই লুকিয়ে যৌবনের চাবিকাঠি ! ঠিক কী ভাবে রক্ষা করে সুস্বাস্থ্য ?
স্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, সুস্বাস্থ্য ধরে রাখার জন্য সবার আগে যা প্রয়োজন, তা স্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়ার অভ্যাস। যার শুরুটা হতে পারে সকাল থেকেই।
স্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, সুস্বাস্থ্য ধরে রাখার জন্য সবার আগে যা প্রয়োজন, তা স্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়ার অভ্যাস। যার শুরুটা হতে পারে সকাল থেকেই।
শরীরে যে কোনও রোগ বা সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে জরুরি হল শ্বেত রক্তকণিকা। লেবুতে থাকা ভিটামিন-সি সেই শ্বেতকণিকার উৎপাদন বাড়িয়ে তোলে। আর মধুতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট প্রতিরোধ করতে পারে ব্যাক্টেরিয়া এবং ভাইরাসকে। অর্থাৎ লেবু এবং মধুর জোড়া ফলায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
লিভারে পিত্তরসের ক্ষরণে সহায়ক লেবু। আর পিত্তরস সাহায্য করে ফ্যাট জাতীয় খাবার হজম করতে, খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করতেও। অন্য দিকে, মধু হজমে সহায়ক ব্যাক্টেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি করে। তাই লেবু এবং মধু একসঙ্গে খেলে হজমক্ষমতাও বাড়ে।
ভিটামিন সি-তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ত্বককে ভাল রাখে। কালো ছোপ বা বলিরেখা পড়তে দেয় না। মধুর আর্দ্রতা ধরে রাখার ক্ষমতা ত্বককে নরম রাখতে সাহায্য করে।
ভাল থাকার জন্য সবার আগে জরুরি শরীরে জলের সমতা বজায় রাখা। লেবু-মধু জলকে যেমন স্বাদু করে তোলে, তেমনই ঘুম থেকে ওঠার পরে ঈষদোষ্ণ পানীয়টি খেলে তা ধীরে ধীরে শরীরে জলের অভাব দূর করে।