/anm-bengali/media/media_files/2025/09/28/asia-cup-final-2025-09-28-19-49-49.png)
নিজস্ব সংবাদদাতা: এক যুগান্তকারী মুহূর্তের অপেক্ষায় এখন পুরো ক্রিকেট দুনিয়া। এশিয়া কাপের ফাইনালে প্রথমবার মুখোমুখি হচ্ছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তান। একচল্লিশ বছরের দীর্ঘ ইতিহাসে এই সুযোগ কখনো আসেনি। দুবাই এখন সেই মঞ্চ, যেখানে লড়াইটা একদিকে মনে হয় অনিবার্য, আবার অন্যদিকে বিরল এক উপলক্ষ।
পুরো টুর্নামেন্টে অজেয় থেকে ফাইনালে উঠেছে ভারত। অন্যদিকে পাকিস্তান হেরেছে দু’বার—দুটো ম্যাচেই ভারতের কাছে। কিন্তু ক্রিকেটের মঞ্চে পুরনো ফলাফল কোনোদিনই চূড়ান্ত হয় না। বিশেষত রবিবারের মতো মহারণে। ভারতের অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব আগে মজা করে বলেছিলেন, সাম্প্রতিক সময়ে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনেকটা একপেশে মনে হয়, কারণ জয়ের রেকর্ডে এগিয়ে আছে ভারত। এখন সেই কথাই যেন তাদের কাঁধে চাপিয়ে দিয়েছে নতুন চাপ—জয়ী ধারাবাহিকতা ধরে রাখার বাড়তি দায়িত্ব।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/09/21/indian-cricket-team-2025-09-21-22-17-39.jpg)
ফাইনালের আগে ভারত কোনো সংবাদ সম্মেলনে আসেনি, কারণ তারা দিনটি পুরোপুরি খেলোয়াড়দের বিশ্রাম ও পুনরুদ্ধারের জন্য ব্যবহার করেছে। সুযোগটা কাজে লাগিয়েছেন পাকিস্তানের অধিনায়ক সালমান আলি আগা। তিনি আবার সামনে নিয়ে এলেন বিতর্কিত “হ্যান্ডশেক” ইস্যুটি। তার ভাষায়, “আমি যখন থেকে প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট খেলছি, কখনো কোনো ম্যাচের শেষে হ্যান্ডশেক ছাড়া বিদায় নিতে দেখিনি।” তার এই মন্তব্য স্পষ্টই জানিয়ে দিলো, মাঠের বাইরের উত্তেজনা ও অস্বস্তি এখনও তীব্র, ঠিক যেমনটা ২২ গজে।
রবিবার দুবাইয়ে যে লড়াইটা হতে যাচ্ছে, তা শুধু একটি ফাইনাল নয়—এ যেন ইতিহাস লেখা, সম্মানের দ্বন্দ্ব, এবং এশিয়ার সবচেয়ে বড় ক্রিকেট-যুদ্ধ।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us