কথিত রয়েছে , এক তান্ত্রিক তন্ত্র সাধনা করতেন, সিদ্ধিলাভের আশায় এক মেয়েকে তিনি সমাহিত করেছিলেন মন্দিরের নিচে গর্ত করে। আবার কেউ কেউ বলেন খোদ তান্ত্রিককেই এই খানে সমাহিত করা হয়। তার উপরেই গড়ে ওঠে এই মন্দির।

এই মন্দিরের পাশে দুর্গা এবং অন্যান্য দেবদেবীরও মন্দির ছিল। তবে এখন সেসব ধ্বংসস্তূপ। কিন্তু এর জেরে ভক্তদের বিশ্বাসে বিন্দুমাত্র চিড় ধরেনি।

দীপান্বিতা অমাবস্যায় পুজো দিতে অসংখ্য ভক্তের ভিড় জমে এই মন্দিরে। প্রথা মেনে এই বামা কালীর গায়ের রং ও চক্ষুদান হয় দিন. কালীপুজোর রাতেই মায়ের মূর্তি গড়া সম্পূর্ণ করে প্রতিমা স্থানিও মৃৎশিল্পীর কারখানা থেকে কাঁধে চাপিয়ে মূল মন্দিরে নিয়ে আসা হয়। তান্ত্রিক সাধনার পথ দিয়ে অবগুন্ঠনে, লোকশ্রুতি, ঐতিহ্য ও রহস্য বজায় রেখে আজও চলে আসছে এই পুজো।