/anm-bengali/media/media_files/2025/06/16/I2wMWTPVbSzuhNm61smX.jpeg)
বনমালী ষন্নিগ্রাহী, বাঁকুড়া: দলের কর্মসূচীতে হাজির না থাকলে জনপ্রতিনিধিদের সাম্মানিক বন্ধের হুঁশিয়ারি বাঁকুড়া জেলা পরিষদের সভাধিপতির। "এটা হাস্যকর", দাবি বিজেপির।
তৃণমূলের একটি দলীয় কর্মসূচীতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বাঁকুড়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি অনুসুয়া রায় পঞ্চায়েতের নিয়ম উল্লেখ করে বলেন, "পঞ্চায়েতের পরপর তিনটি বৈঠকে জনপ্রতিনিধিরা গরহাজির থাকলে যেমন পঞ্চায়েত সদস্যদের সাম্মানিক বন্ধ হয়ে যায় তেমনই এরপর থেকে দলের বৈঠকে জনপ্রতিনিধিরা গরহাজির থাকলে তাঁদের সাম্মানিক বন্ধ করে দেওয়া হবে"। তিনি ঠিক কি বলেছেন শুনুন।
সভাধিপতির এই বক্তব্য নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক। রাজনৈতিক মহল বলছে যে পঞ্চায়েতের তিন স্তরের জনপ্রতিনিধিরা নির্দিষ্ট হারে সরকারি সাম্মানিক পান। দলীয় কর্মসূচীতে গরহাজির থাকলে সেই সাম্মানিক আদৌ কী তৃণমূলের বন্ধ করার কোনো এক্তিয়ার রয়েছে? রাজ্যের বিরোধী গেরুয়া শিবিরের দাবি, এ রাজ্যে তৃণমূলের দলীয় কাজ ও সরকারি কাজ এক হয়ে গেছে। তৃণমূলের স্বরূপ বুঝতে পেরে দলেরই জনপ্রতিনিধিদের একাংশ নাকি দলীয় কাজে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছে। ২০২৬ এর নির্বাচনের আগে তাদের উজ্জীবিত করতেই এখন নাকি তৃণমূল নেতৃত্বকে এমন হুঁশিয়ারি দিতে হচ্ছে।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us