‘ছোট লোক!’ কাকে বললেন দিলীপ ঘোষ?

আজ মঙ্গলবার সকালে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়গপুর শহরে প্রাতঃভ্রমণে গিয়ে খড়গপুরের বোগদা এলাকায় বিজেপি কর্মীদের সাথে চা চক্র করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ।

author-image
SWETA MITRA
New Update
cover DILIP.jpg

 

নিজস্ব প্রতিনিধি, পশ্চিম মেদিনীপুরঃ আজ মঙ্গলবার সকালে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়গপুর শহরে প্রাতঃভ্রমণে গিয়ে খড়গপুরের বোগদা এলাকায় বিজেপি কর্মীদের সাথে চা চক্র করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ। একাধিক ইস্যুকে কেন্দ্র করে রাজ্যের শাসক দলকে নিশানা করেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। বায়রন বিশ্বাসের দলবদল প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘যখন তাকে টিকিট দিয়েছিল কংগ্রেস, তখন দল ওর সম্পর্কে কিছুই জানতো না। এখন সব থেকে বড় দুঃখের বিষয় সংখ্যালঘু সমাজ এতদিন তৃণমূল কংগ্রেসকে ভোট দিয়ে এসেছে তারপর প্রতারিত হয়েছে, বঞ্চিত হয়েছে।  তারাই তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোট দিয়ে উনাকে জিতিয়েছিলেন। তারা এখন সব থেকে বেশি হতাশ। যাকে ওনারা বিশ্বাস করেন তারাই মানুষকে ধোকা দেয়। তারা এখন কি করবেন। কংগ্রেস, সিপিএমের ভোটার যারা তারা তো গত বিধানসভায় আমাদের বিরুদ্ধে তৃণমূলকে ভোট দিয়েছিলেন। তৃণমূলকে শিক্ষা দিতে কংগ্রেসকে ভোট দিয়েছিলেন বহু মানুষ। কিন্তু দুর্ভাগ্য, দুধে আমে এক হয়ে গেছে আটি পড়ে আছে সিপিএম আর কংগ্রেস। অভিষেক ব্যানার্জি বলেছেন আমাদের সৌজন্যতা, আমাদের দুর্বলতা নয়৷ সিপিএমকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়েছে আর বিজেপিকে? বিজেপি এখনও মানুষের ক্ষমতা দেখেনি৷ সব চোর, জোচ্চোর, চিটিংবাজ নাকি বিজেপিতে যায়। তৃণমূল আবার সৌজন্যবোধ কবে শিখলো। ছোট লোকদের সৌজন্যবোধ হয় নাকি। মমতা ব্যানার্জির ভাষা তো শুনেছেন, এটা কী সৌজন্য বোধ? প্রধানমন্ত্রী সম্বন্ধে, রাষ্ট্রপতি সম্বন্ধে, আমাদের সম্বন্ধে কী কথা বলেছেন উনি সেটা সবাই জানে।‘