নিজস্ব সংবাদদাতা: রাজ্যের রাজনৈতিক আবহ আরও উত্তাল হল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তীক্ষ্ণ মন্তব্যে। জনসভায় দাঁড়িয়ে বিজেপিকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন তিনি। তাঁর কণ্ঠস্বরে ছিল স্পষ্ট হুঁশিয়ারি—“বিজেপিকে বারবার বলি, আমার সঙ্গে খেলতে যাস না। আমি খেলতে নামলে, আমাকে ধরতেও পারবে না।”
মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, কেন্দ্রের বিরোধিতা করতে তাঁকে এজেন্সি, কোটি কোটি টাকা, চাপ বা ভয় দেখানোতে কাজ হবে না। তিনি স্মরণ করালেন নিজের রাজনৈতিক অতীত—“ছোট থেকে ছাত্র রাজনীতি করেছি। সিঙ্গুরের সময় অনশন করেছি। আমার কিছুই যায় আসে না।”
বৈধ ভোটারদের নিয়ে তৃণমূল নেতৃত্বের অবস্থানও স্পষ্ট করে দেন তিনি। মমতার কথায়, কোনও বৈধ ভোটারকে তাড়ানোর অধিকার কারও নেই। বিজেপির বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, “বিজেপির অফিস থেকে লিস্ট ঠিক করে দেবে, আর কমিশন সেটা মানবে—এটা চলবে না।”
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/1000069632.jpg)
নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়েও সরাসরি আঙুল তোলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, কমিশনের কাজ নিরপেক্ষ থাকা। তা বিজেপির কমিশন হয়ে ওঠা নয়। এই কথার মধ্যেই যেন আরও এক নতুন বিতর্কের সূত্রপাত।
র্যালি, রুট, পথ বন্ধ—এসব নিয়ে রাজনৈতিক চাপানউতোরে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়ে দিলেন, তাঁকে আটকানো যাবে না কোনওভাবেই। “রুট বন্ধ করে দিন, আমার কিচ্ছু যায় আসে না। আমি যা ধরব, তা শেষ না করে ছাড়ব না।”
মমতার এই মন্তব্যের পর ভোটের আগে বাংলার রাজনৈতিক উত্তেজনা নতুন মোড় নিল। বিজেপিকে যেখানে তিনি সরাসরি চ্যালেঞ্জ করলেন, সেখানে নির্বাচন কমিশনকে মনে করিয়ে দিলেন তাদের নিরপেক্ষ ভূমিকা। রাজ্যের রাজনীতিতে তাঁর এই দৃঢ় অবস্থান নিঃসন্দেহে নতুন প্রশ্ন তুলেছে—এই Election মরশুমে সংঘাত কি আরও তীব্র হতে চলেছে?
“আমি খেলতে নামলে ধরতেই পারবে না”— SIR নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রীর
বিজেপিকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৈধ ভোটার, নির্বাচন কমিশন, রাজনৈতিক এজেন্সি ও SIR—সবকিছু নিয়েই তীব্র আক্রমণ।
নিজস্ব সংবাদদাতা: রাজ্যের রাজনৈতিক আবহ আরও উত্তাল হল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তীক্ষ্ণ মন্তব্যে। জনসভায় দাঁড়িয়ে বিজেপিকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন তিনি। তাঁর কণ্ঠস্বরে ছিল স্পষ্ট হুঁশিয়ারি—“বিজেপিকে বারবার বলি, আমার সঙ্গে খেলতে যাস না। আমি খেলতে নামলে, আমাকে ধরতেও পারবে না।”
মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, কেন্দ্রের বিরোধিতা করতে তাঁকে এজেন্সি, কোটি কোটি টাকা, চাপ বা ভয় দেখানোতে কাজ হবে না। তিনি স্মরণ করালেন নিজের রাজনৈতিক অতীত—“ছোট থেকে ছাত্র রাজনীতি করেছি। সিঙ্গুরের সময় অনশন করেছি। আমার কিছুই যায় আসে না।”
বৈধ ভোটারদের নিয়ে তৃণমূল নেতৃত্বের অবস্থানও স্পষ্ট করে দেন তিনি। মমতার কথায়, কোনও বৈধ ভোটারকে তাড়ানোর অধিকার কারও নেই। বিজেপির বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, “বিজেপির অফিস থেকে লিস্ট ঠিক করে দেবে, আর কমিশন সেটা মানবে—এটা চলবে না।”
নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়েও সরাসরি আঙুল তোলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, কমিশনের কাজ নিরপেক্ষ থাকা। তা বিজেপির কমিশন হয়ে ওঠা নয়। এই কথার মধ্যেই যেন আরও এক নতুন বিতর্কের সূত্রপাত।
র্যালি, রুট, পথ বন্ধ—এসব নিয়ে রাজনৈতিক চাপানউতোরে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়ে দিলেন, তাঁকে আটকানো যাবে না কোনওভাবেই। “রুট বন্ধ করে দিন, আমার কিচ্ছু যায় আসে না। আমি যা ধরব, তা শেষ না করে ছাড়ব না।”
মমতার এই মন্তব্যের পর ভোটের আগে বাংলার রাজনৈতিক উত্তেজনা নতুন মোড় নিল। বিজেপিকে যেখানে তিনি সরাসরি চ্যালেঞ্জ করলেন, সেখানে নির্বাচন কমিশনকে মনে করিয়ে দিলেন তাদের নিরপেক্ষ ভূমিকা। রাজ্যের রাজনীতিতে তাঁর এই দৃঢ় অবস্থান নিঃসন্দেহে নতুন প্রশ্ন তুলেছে—এই Election মরশুমে সংঘাত কি আরও তীব্র হতে চলেছে?