নিজস্ব সংবাদদাতা: আজ, মঙ্গলবার সকাল থেকেই রাজ্য জুড়ে শুরু হয়েছে এসআইআর ফর্ম বিলির কাজ। বাড়ি বাড়ি গিয়ে কাগজ বিলি করছেন বিএলও-রা। আর এই দিনেই তৃণমূল পথ অবরোধ করে নামল রাস্তায়। দলের দাবি, এটি সাধারণ প্রতিবাদ নয়—এটি ভোটাধিকার রক্ষার লড়াই। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
জনতার সামনে দাঁড়িয়ে সরাসরি সুর চড়ালেন মমতা। তাঁর প্রশ্ন, “আমাদের সময়ে সবকিছু হোম ডেলিভারি হত। কিন্তু এখন কী হচ্ছে? আমরা যখন স্কুলে ভর্তি হয়েছি, তখনই জন্ম-মৃত্যু সনদ দেওয়া হয়েছিল। আজ এত বছর পরে আবার কেন এই কাগজ চাইছে?”
রাগে ক্ষোভে মুখ্যমন্ত্রীর কণ্ঠ তীক্ষ্ণ হয়ে ওঠে—“আমি সাতবার সাংসদ হয়েছি, চারবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, তিন বার মুখ্যমন্ত্রী। এত কিছু হওয়ার পরও কি আমাকে জন্ম-মৃত্যুর প্রমাণ দেখাতে হবে? আমাদের ভদ্রতা যেন কেউ দুর্বলতা ভাববেন না।”
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/1000069633.jpg)
মমতার দাবি, কেন্দ্র উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে বাংলাকে টার্গেট করছে। “এতদিন জনসংখ্যা গণনা করল না কেন? ওড়িশার একজনকে দিয়ে বাংলার পপুলেশন সেনসাস করাচ্ছে! বাংলার হিসাব আমরা জানি—লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে কত করে টাকা যায় তাও আমরা জানি,” কটাক্ষ করেন তিনি।
তৃণমূলের বক্তব্য, এই এসআইআর ফর্মের আড়ালে সাধারণ মানুষের ভোটাধিকার সংকটে ফেলতে চাইছে কেন্দ্র। আর সেই কারণেই রাজপথে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। মমতার বার্তা স্পষ্ট—“মানুষের অধিকার কেড়ে নিতে দেব না।”
"আমি তিনবারের মুখ্যমন্ত্রী, আজকে আমার কাছ থেকে বার্থ সার্টিফিকেট চাইছে!" বিস্ফোরক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
SIR নিয়ে তীব্র আক্রমণ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
নিজস্ব সংবাদদাতা: আজ, মঙ্গলবার সকাল থেকেই রাজ্য জুড়ে শুরু হয়েছে এসআইআর ফর্ম বিলির কাজ। বাড়ি বাড়ি গিয়ে কাগজ বিলি করছেন বিএলও-রা। আর এই দিনেই তৃণমূল পথ অবরোধ করে নামল রাস্তায়। দলের দাবি, এটি সাধারণ প্রতিবাদ নয়—এটি ভোটাধিকার রক্ষার লড়াই। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
জনতার সামনে দাঁড়িয়ে সরাসরি সুর চড়ালেন মমতা। তাঁর প্রশ্ন, “আমাদের সময়ে সবকিছু হোম ডেলিভারি হত। কিন্তু এখন কী হচ্ছে? আমরা যখন স্কুলে ভর্তি হয়েছি, তখনই জন্ম-মৃত্যু সনদ দেওয়া হয়েছিল। আজ এত বছর পরে আবার কেন এই কাগজ চাইছে?”
রাগে ক্ষোভে মুখ্যমন্ত্রীর কণ্ঠ তীক্ষ্ণ হয়ে ওঠে—“আমি সাতবার সাংসদ হয়েছি, চারবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, তিন বার মুখ্যমন্ত্রী। এত কিছু হওয়ার পরও কি আমাকে জন্ম-মৃত্যুর প্রমাণ দেখাতে হবে? আমাদের ভদ্রতা যেন কেউ দুর্বলতা ভাববেন না।”
মমতার দাবি, কেন্দ্র উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে বাংলাকে টার্গেট করছে। “এতদিন জনসংখ্যা গণনা করল না কেন? ওড়িশার একজনকে দিয়ে বাংলার পপুলেশন সেনসাস করাচ্ছে! বাংলার হিসাব আমরা জানি—লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে কত করে টাকা যায় তাও আমরা জানি,” কটাক্ষ করেন তিনি।
তৃণমূলের বক্তব্য, এই এসআইআর ফর্মের আড়ালে সাধারণ মানুষের ভোটাধিকার সংকটে ফেলতে চাইছে কেন্দ্র। আর সেই কারণেই রাজপথে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। মমতার বার্তা স্পষ্ট—“মানুষের অধিকার কেড়ে নিতে দেব না।”