/anm-bengali/media/media_files/COV3DgcGqORH7yBvAhrH.jpg)
File Picture
নিজস্ব সংবাদদাতা: দীর্ঘ টানাপোড়েনের অবসান। ঝুলন্ত অবস্থায় থাকা ৩২ হাজার প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বহাল রাখার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। সিঙ্গল বেঞ্চের চাকরিচ্যুতি নির্দেশ খারিজ হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই স্বস্তিতে শিক্ষক সমাজ। এই রায়ের পর এবার শিক্ষাদপ্তরের পরবর্তী লক্ষ্য এসএসসি-র ‘যোগ্য’ চাকরিহারাদের পুনর্বহাল।
বুধবার প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পালকে পাশে নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু স্পষ্ট বার্তা দেন, “আমাদের লক্ষ্য এখন এসএসসিতে যোগ্য চাকরিহারা শিক্ষকরা স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে চাকরি ফিরে পান। প্রাথমিকের পর তাঁদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিতে পারলে আমাদের কাজ পূর্ণতা পাবে”।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/lNhTB84rva5SHAUtGlCt.jpg)
তিনি আরও জানান, গত পাঁচ বছর ধরে শিক্ষাদপ্তর আদালত, প্রশাসনিক প্রক্রিয়া এবং বিরোধীদের প্রতিবাদের মাঝেও কাজ চালিয়েছে। এখন আদালতের রায় শিক্ষকদের মাথা উঁচু করার সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে বলেও মন্তব্য করেন ব্রাত্য।
প্রাথমিক টেট মামলায় ডিভিশন বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন মামলাকারীদের একাংশ। এ প্রসঙ্গে ব্রাত্যর বক্তব্য, “আদালতে যাওয়ার অধিকার সবার আছে। কিন্তু বিষয়টাকে সংকীর্ণ রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখা উচিত নয়। যাঁরা চাকরি পেলেন, তাঁরাও বাংলার সন্তান”।
আজকে মহামান্য হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ কে অভিনন্দন জানাই। হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চের রায় বাতিল হয়েছে। ৩২,০০০ প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি সম্পূর্ণ সুরক্ষিত রইল। শিক্ষকদেরও সতত শুভেচ্ছা। সত্যের জয় হল।
— Bratya Basu (@basu_bratya) December 3, 2025
এদিন হাইকোর্টের রায়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও প্রকাশ্যে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us