নিজস্ব সংবাদদাতা: বাংলাদেশের অপসারিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আদালতের সাজা ঘোষণার পর সরব হলেন কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী। তাঁর দাবি, এই মামলার পরিণতি আগেই স্পষ্ট ছিল। কারণ, মহম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারে আসার পর থেকেই বাংলাদেশ অস্থিরতার মধ্যে রয়েছে। তাঁর কথায়, শেখ হাসিনা দুর্নীতিগ্রস্ত হতে পারেন, অভিযোগও থাকতে পারে, কিন্তু যে ধরনের বিচারপ্রক্রিয়া দেখানো হল, তা একেবারেই একপাক্ষিক।
অধীর রঞ্জন অভিযোগ তোলেন, পুরো বিচার চলল একতরফা যুক্তির ওপর দাঁড়িয়ে। শেখ হাসিনার পক্ষে কোনো আইনজীবীকে উপস্থিত থাকতে দেওয়া হয়নি। ফলে তাঁর আত্মপক্ষ সমর্থনের ন্যূনতম অধিকারটুকুও নিশ্চিত করা হয়নি। তিনি বলেন, বিচার নয়, এটি শুধু একদিকের বক্তব্যের ভিত্তিতে সাজা ঘোষণা—এত বড় দেশের গণতন্ত্রের পক্ষে ভয়ঙ্কর বার্তা।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/LUF5obc2c7HVY9a0orG8.jpg)
এই ঘটনার ভূ-রাজনৈতিক তাৎপর্য নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের মধ্যেই ধীরে ধীরে ফাটল তৈরি হচ্ছে বলে সতর্ক করলেন অধীর। তাঁর মতে, প্রতিবেশী দেশের এই অস্থিরতা ভারতের কাছেও ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। দুই দেশের সীমানা এতটাই সংলগ্ন যে রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাব সরাসরি ভারতের ওপরও পড়তে পারে।
অধীরের কটাক্ষ—বাংলাদেশ আজ এমন অবস্থায় দাঁড়িয়ে যে, বিচারব্যবস্থার স্বাভাবিকতা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে। আর এই অনিশ্চয়তা ভবিষ্যতে আরও বড় সমস্যা তৈরি করতে পারে।
“একপাক্ষিক সিদ্ধান্ত”—বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থা নিয়ে কঠোর মন্তব্য অধীরের
বাংলাদেশের আদালতে শেখ হাসিনার সাজা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী। তাঁর অভিযোগ, বিচারপ্রক্রিয়া সম্পূর্ণ একতরফা ছিল, হাসিনার পক্ষের আইনজীবীকেও আদালতে উপস্থিত থাকতে দেওয়া হয়নি।
নিজস্ব সংবাদদাতা: বাংলাদেশের অপসারিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আদালতের সাজা ঘোষণার পর সরব হলেন কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী। তাঁর দাবি, এই মামলার পরিণতি আগেই স্পষ্ট ছিল। কারণ, মহম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারে আসার পর থেকেই বাংলাদেশ অস্থিরতার মধ্যে রয়েছে। তাঁর কথায়, শেখ হাসিনা দুর্নীতিগ্রস্ত হতে পারেন, অভিযোগও থাকতে পারে, কিন্তু যে ধরনের বিচারপ্রক্রিয়া দেখানো হল, তা একেবারেই একপাক্ষিক।
অধীর রঞ্জন অভিযোগ তোলেন, পুরো বিচার চলল একতরফা যুক্তির ওপর দাঁড়িয়ে। শেখ হাসিনার পক্ষে কোনো আইনজীবীকে উপস্থিত থাকতে দেওয়া হয়নি। ফলে তাঁর আত্মপক্ষ সমর্থনের ন্যূনতম অধিকারটুকুও নিশ্চিত করা হয়নি। তিনি বলেন, বিচার নয়, এটি শুধু একদিকের বক্তব্যের ভিত্তিতে সাজা ঘোষণা—এত বড় দেশের গণতন্ত্রের পক্ষে ভয়ঙ্কর বার্তা।
এই ঘটনার ভূ-রাজনৈতিক তাৎপর্য নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের মধ্যেই ধীরে ধীরে ফাটল তৈরি হচ্ছে বলে সতর্ক করলেন অধীর। তাঁর মতে, প্রতিবেশী দেশের এই অস্থিরতা ভারতের কাছেও ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। দুই দেশের সীমানা এতটাই সংলগ্ন যে রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাব সরাসরি ভারতের ওপরও পড়তে পারে।
অধীরের কটাক্ষ—বাংলাদেশ আজ এমন অবস্থায় দাঁড়িয়ে যে, বিচারব্যবস্থার স্বাভাবিকতা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে। আর এই অনিশ্চয়তা ভবিষ্যতে আরও বড় সমস্যা তৈরি করতে পারে।