/anm-bengali/media/media_files/lrOtJdrrT8fzIF1LWBNw.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন : আরজিকর মেডিকেল কলেজে কোটি কোটি টাকার 'টেন্ডার দুর্নীতি'। অনিয়ম করে ল্যাব এর জন্য কেনা হতো নিম্নমানের রিএজেন্ট। ৩০ লক্ষ টাকা রিএজেন্ট ব্যবহারের আগেই নষ্ট হয়ে গিয়েছে। হাসপাতালের অতিরিক্ত সুপারের নজরে আসে এই দুর্নীতি।
/anm-bengali/media/media_files/H3Xl6YcoahqUu2N6JEhe.jpg)
বিপদজনক বায়োমেটিক্যাল বজ্র পদার্থ বিক্রি, নিজের চেম্বারকে সৌন্দর্যায়নের জন্য কোভিড ফান্ডের অপব্যবহার, টাকার জন্য বেআইনিভাবে চিকিৎসক ও অধ্যাপকদের বদলি, অযোগ্যদের কাজের বরাত, সরকারি অর্থের অপচয় এরকমই একাধিক অভিযোগ তুলে আরজিকর মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এর বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় অভিযোগ করেছিলেন প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আকতার আলী। তার অভিযোগের ভিত্তিতেই তদন্তে নেমে সন্দীপ ঘোষ কে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। এই প্রেক্ষাপট কে কেন্দ্র করেই এবার সামনে এল আরজি কর মেডিকেল কলেজের কোটি কোটি টাকার টেন্ডার দুর্নীতির।
/anm-bengali/media/media_files/RygzPQdhjxx7j9R9lVIT.jpg)
২০১৮-১৯ সালে টেন্ডারের অনিয়ম করে ল্যাবের জন্য নিম্নমানের রি এজেন্ট কেনা হয়েছিল। যার মধ্যে ৩০ লক্ষ টাকার রিএজেন্ট ব্যবহারের আগেই নষ্ট হয়ে যায়। ২০২২ সালে ডিসেম্বরে আর জি কর মেডিকেল কলেজের তৎকালীন অতিরিক্ত সুপার আখতার আলীর নজরে আসে ২২ লক্ষ টাকার রিএজেন্টের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেছে। এরপর তদন্তে উঠে আসে ২০১৮-১৯ সালে তৎকালীন সহকারি অধ্যাপক ও বায়ো কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রধানের ৭৩ লক্ষ টাকার এই ধরনের রিএজেন্টের বরাত দিয়েছিলেন। এর পাশাপাশি বায়ো কেমিস্ট্রি বিভাগে এনালাইজার ব্যবহারের জন্য যে সংস্থাকে বরাত দেওয়া হয়েছে তার জন্য আরজিকর মেডিকেল কলেজে প্রতি বছর বাড়তি ২৩ লক্ষ ৯৫ হাজার ৪০০ টাকা করে খরচ হচ্ছে বলে অভিযোগ। অর্থাৎ অভিযোগ বছরে ২ কোটি ৮৭ লক্ষ ৪৪ হাজার টাকা সরকারি অর্থের অপচয় হয়েছে।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us