নিজস্ব সংবাদদাতা: তালিবান শাসিত আফগানিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামত করার পাকিস্তানের প্রচেষ্টা পুরোপুরি ব্যর্থ— এমনটাই প্রথমবার স্পষ্ট ভাষায় স্বীকার করলেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। তাঁর বক্তব্য, ২০২১ সালে তালিবান কাবুল দখল করার পর তিনি স্বয়ং তাঁদের ‘স্বাগত’ জানিয়েছিলেন, একাধিকবার আফগানিস্তান সফর করে সম্পর্ক স্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছিলেন— কিন্তু কোনও প্রচেষ্টাই ফল দেয়নি।
এক সাক্ষাৎকারে আসিফ বলেন, পাকিস্তান ভেবেছিল তালিবান তাদের উপর নির্ভরশীল থাকবে। কিন্তু “সমীকরণ পুরো উলটে গেছে।” তাঁর মতে, ইসলামাবাদের আশা ছিল কাবুলের নতুন শাসনব্যবস্থা পাকিস্তানের সাহায্যে এবং নির্দেশনায় চলবে। কিন্তু বাস্তবে তালিবান নিজেদের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে পাকিস্তানের কথাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না।
সাম্প্রতিক সীমান্তে উত্তেজনার প্রসঙ্গে খাজা আসিফকে প্রশ্ন করা হয় পাকিস্তান কি কোনও বিমান হামলা করেছে বা নাগরিক মৃত্যুর কারণ হয়েছে কি না। উত্তরে আসিফ দাবি করেন, “এ মুহূর্তে এই দুই অভিযোগই ভিত্তিহীন।” তিনি আরও বলেন, “আমরা প্রতিক্রিয়া জানাই, প্রতিশোধ নিই, কিন্তু কখনওই সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করি না। আমাদের সেনাবাহিনী শৃঙ্খলাবদ্ধ— তাদের রীতি-নীতি, আচরণের কোড আছে।”
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/07/28/pakistani-taliban-2025-07-28-19-31-40.jpg)
খাজা আসিফ এখানেই থামেননি। তিনি তীব্র ভাষায় বলেন, “তালিবানকে আমরা র্যাগট্যাগ দল বলে মনে করি। তাদের কোনও আচরণবিধি নেই, নেই ধর্মের প্রতি দায়বদ্ধতা, নেই ঐতিহ্যের মান।”
পাকিস্তানের এই অকপট স্বীকারোক্তি আন্তর্জাতিক মহলে আলোড়ন ফেলেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, দুই দেশের সম্পর্কে যে উত্তেজনা বাড়ছে, আসিফের বক্তব্য তা আরও স্পষ্ট করে দিল।
তালিবানকে ভরসা করা ভুল সিদ্ধান্ত! এবার আফশোস করছেন পাক প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ স্বীকার করলেন— তালিবান শাসিত আফগানিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্গঠনের তাদের প্রচেষ্টা সম্পূর্ণ ব্যর্থ। কাবুল দখলের পর তালিবানকে স্বাগত জানানো, বহুবার আলোচনা— কোনও প্রচেষ্টাই কাজে আসেনি।
নিজস্ব সংবাদদাতা: তালিবান শাসিত আফগানিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামত করার পাকিস্তানের প্রচেষ্টা পুরোপুরি ব্যর্থ— এমনটাই প্রথমবার স্পষ্ট ভাষায় স্বীকার করলেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। তাঁর বক্তব্য, ২০২১ সালে তালিবান কাবুল দখল করার পর তিনি স্বয়ং তাঁদের ‘স্বাগত’ জানিয়েছিলেন, একাধিকবার আফগানিস্তান সফর করে সম্পর্ক স্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছিলেন— কিন্তু কোনও প্রচেষ্টাই ফল দেয়নি।
এক সাক্ষাৎকারে আসিফ বলেন, পাকিস্তান ভেবেছিল তালিবান তাদের উপর নির্ভরশীল থাকবে। কিন্তু “সমীকরণ পুরো উলটে গেছে।” তাঁর মতে, ইসলামাবাদের আশা ছিল কাবুলের নতুন শাসনব্যবস্থা পাকিস্তানের সাহায্যে এবং নির্দেশনায় চলবে। কিন্তু বাস্তবে তালিবান নিজেদের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে পাকিস্তানের কথাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না।
সাম্প্রতিক সীমান্তে উত্তেজনার প্রসঙ্গে খাজা আসিফকে প্রশ্ন করা হয় পাকিস্তান কি কোনও বিমান হামলা করেছে বা নাগরিক মৃত্যুর কারণ হয়েছে কি না। উত্তরে আসিফ দাবি করেন, “এ মুহূর্তে এই দুই অভিযোগই ভিত্তিহীন।” তিনি আরও বলেন, “আমরা প্রতিক্রিয়া জানাই, প্রতিশোধ নিই, কিন্তু কখনওই সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করি না। আমাদের সেনাবাহিনী শৃঙ্খলাবদ্ধ— তাদের রীতি-নীতি, আচরণের কোড আছে।”
খাজা আসিফ এখানেই থামেননি। তিনি তীব্র ভাষায় বলেন, “তালিবানকে আমরা র্যাগট্যাগ দল বলে মনে করি। তাদের কোনও আচরণবিধি নেই, নেই ধর্মের প্রতি দায়বদ্ধতা, নেই ঐতিহ্যের মান।”
পাকিস্তানের এই অকপট স্বীকারোক্তি আন্তর্জাতিক মহলে আলোড়ন ফেলেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, দুই দেশের সম্পর্কে যে উত্তেজনা বাড়ছে, আসিফের বক্তব্য তা আরও স্পষ্ট করে দিল।