নিজস্ব সংবাদদাতা: জাতিসংঘে ভয়াবহ পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার প্রসঙ্গ জোরালো ভাবে উত্থাপন করে সীমান্তে সন্ত্রাসবাদে পাকিস্তানের প্রত্যক্ষ মদতের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানালো ভারত। গত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পহেলগাঁও-এ পর্যটকদের লক্ষ্য করে চালানো এই বর্বর হামলায় প্রাণ হারান ২৬ জন নিরস্ত্র বেসামরিক নাগরিক, যা ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলার পর কাশ্মীরে সবচেয়ে বড় প্রাণঘাতী জঙ্গি হামলা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
জাতিসংঘে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত যোজনা প্যাটেল নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত ‘সন্ত্রাসবাদের শিকার অ্যাসোসিয়েশন নেটওয়ার্ক’-এর উদ্বোধনী সভায় বলেন, "বিশ্ব আর চোখ বন্ধ করে থাকতে পারে না। সন্ত্রাসবাদের মদতদাতাদের প্রকাশ্যে আনতে হবে”। তিনি নাম না করলেও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের স্পষ্ট অভিযোগ তুলে ধরেন।
তিনি পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফের এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারের কথা উল্লেখ করেন সেই সভায়। যেখানে আসিফ স্বীকার করেছিলেন যে পাকিস্তান অতীতে জঙ্গি গোষ্ঠীগুলিকে প্রশিক্ষণ, অর্থায়ন ও সহায়তা করেছে। প্যাটেল বলেন, “এই স্বীকারোক্তি নতুন কিছু নয়, বরং এটি পাকিস্তানকে একটি দুর্বৃত্ত রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত করে”।
/anm-bengali/media/media_files/2025/04/28/whlMT54rdkvDwTxBJthb.webp)
ঘটনার পরপরই জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ কঠোর ভাষায় হামলার নিন্দা জানায় এবং দোষীদের আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় এনে বিচারের মুখোমুখি করার আহ্বান জানায়। বিবৃতিতে বলা হয়, “সব দেশকে এই ঘটনার তদন্তে সহযোগিতা করতে হবে”।
উল্লেখ্য গতকালই হুমকি বার্তা শোনা যায় পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর গলায়। ভারত প্রতিশোধ নেবে, তা তিনি স্বীকার করেছেন। একই সাথে এও বলেছেন, যে তারা তাঁদের সেনাবাহিনীকে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দিয়েছে। আর এবার এই সবকিছু বিশ্বের দরবারে তুলে ধরলেন যোজনা প্যাটেল।
পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঙ্কারের পাল্টা জবাব দিল ভারত, জাতিসংঘে সবার সামনে খুলে দিল পাকিস্তানের মুখোশ
এই সবকিছু বিশ্বের দরবারে তুলে ধরলেন যোজনা প্যাটেল।
File Picture
নিজস্ব সংবাদদাতা: জাতিসংঘে ভয়াবহ পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার প্রসঙ্গ জোরালো ভাবে উত্থাপন করে সীমান্তে সন্ত্রাসবাদে পাকিস্তানের প্রত্যক্ষ মদতের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানালো ভারত। গত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পহেলগাঁও-এ পর্যটকদের লক্ষ্য করে চালানো এই বর্বর হামলায় প্রাণ হারান ২৬ জন নিরস্ত্র বেসামরিক নাগরিক, যা ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলার পর কাশ্মীরে সবচেয়ে বড় প্রাণঘাতী জঙ্গি হামলা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
জাতিসংঘে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত যোজনা প্যাটেল নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত ‘সন্ত্রাসবাদের শিকার অ্যাসোসিয়েশন নেটওয়ার্ক’-এর উদ্বোধনী সভায় বলেন, "বিশ্ব আর চোখ বন্ধ করে থাকতে পারে না। সন্ত্রাসবাদের মদতদাতাদের প্রকাশ্যে আনতে হবে”। তিনি নাম না করলেও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের স্পষ্ট অভিযোগ তুলে ধরেন।
তিনি পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফের এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারের কথা উল্লেখ করেন সেই সভায়। যেখানে আসিফ স্বীকার করেছিলেন যে পাকিস্তান অতীতে জঙ্গি গোষ্ঠীগুলিকে প্রশিক্ষণ, অর্থায়ন ও সহায়তা করেছে। প্যাটেল বলেন, “এই স্বীকারোক্তি নতুন কিছু নয়, বরং এটি পাকিস্তানকে একটি দুর্বৃত্ত রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত করে”।
ঘটনার পরপরই জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ কঠোর ভাষায় হামলার নিন্দা জানায় এবং দোষীদের আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় এনে বিচারের মুখোমুখি করার আহ্বান জানায়। বিবৃতিতে বলা হয়, “সব দেশকে এই ঘটনার তদন্তে সহযোগিতা করতে হবে”।
উল্লেখ্য গতকালই হুমকি বার্তা শোনা যায় পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর গলায়। ভারত প্রতিশোধ নেবে, তা তিনি স্বীকার করেছেন। একই সাথে এও বলেছেন, যে তারা তাঁদের সেনাবাহিনীকে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দিয়েছে। আর এবার এই সবকিছু বিশ্বের দরবারে তুলে ধরলেন যোজনা প্যাটেল।