নিজস্ব সংবাদদাতা : ইউক্রেনকে দীর্ঘমেয়াদী নিরাপত্তা নিশ্চয়তা (Security Guarantees) দেওয়ার বিষয়ে ইউরোপীয় দেশগুলি শীঘ্রই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা শুরু করবে বলে জানিয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। একই সঙ্গে তিনি ইউক্রেনের বেসামরিক নাগরিকদের ওপর রাশিয়ার সাম্প্রতিক হামলার তীব্র নিন্দা করেছেন।
ইউক্রেনকে সমর্থনকারী জোট 'কোয়ালিশন অফ দ্য উইলিং'-এর অন্যতম প্রধান নেতা হিসেবে ম্যাক্রোঁ দীর্ঘদিন ধরে এই নিরাপত্তা নিশ্চয়তার রূপরেখা চূড়ান্ত করার কাজ করছেন। ইউরোপীয় নেতাদের একটি বড় অংশ মনে করে যে, এই নিশ্চয়তা কার্যকর করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন অপরিহার্য।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/07/11/zelenskyy-2025-07-11-02-30-59.jpeg)
ম্যাক্রোঁ বলেন, ইউরোপীয় দেশগুলো ইউক্রেনকে যুদ্ধবিরতির পর ভবিষ্যতের আগ্রাসন থেকে রক্ষা করার জন্য সামরিক সরঞ্জাম, প্রশিক্ষণ এবং ক্ষেত্রবিশেষে সৈন্য মোতায়েনের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে প্রস্তুত। কিন্তু ওয়াশিংটনের ভূমিকা এখনও পুরোপুরি স্পষ্ট না হওয়ায়, ইউরোপীয়রা তাদের নিজস্ব পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হওয়ার আগে চূড়ান্তভাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং প্রশাসনের সঙ্গে বসতে চায়।
ইউক্রেনকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা ! 'শীঘ্রই আমেরিকার সঙ্গে আলোচনা করব', জানালেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ
কি জানালেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ ?
নিজস্ব সংবাদদাতা : ইউক্রেনকে দীর্ঘমেয়াদী নিরাপত্তা নিশ্চয়তা (Security Guarantees) দেওয়ার বিষয়ে ইউরোপীয় দেশগুলি শীঘ্রই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা শুরু করবে বলে জানিয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। একই সঙ্গে তিনি ইউক্রেনের বেসামরিক নাগরিকদের ওপর রাশিয়ার সাম্প্রতিক হামলার তীব্র নিন্দা করেছেন।
ইউক্রেনকে সমর্থনকারী জোট 'কোয়ালিশন অফ দ্য উইলিং'-এর অন্যতম প্রধান নেতা হিসেবে ম্যাক্রোঁ দীর্ঘদিন ধরে এই নিরাপত্তা নিশ্চয়তার রূপরেখা চূড়ান্ত করার কাজ করছেন। ইউরোপীয় নেতাদের একটি বড় অংশ মনে করে যে, এই নিশ্চয়তা কার্যকর করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন অপরিহার্য।
ম্যাক্রোঁ বলেন, ইউরোপীয় দেশগুলো ইউক্রেনকে যুদ্ধবিরতির পর ভবিষ্যতের আগ্রাসন থেকে রক্ষা করার জন্য সামরিক সরঞ্জাম, প্রশিক্ষণ এবং ক্ষেত্রবিশেষে সৈন্য মোতায়েনের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে প্রস্তুত। কিন্তু ওয়াশিংটনের ভূমিকা এখনও পুরোপুরি স্পষ্ট না হওয়ায়, ইউরোপীয়রা তাদের নিজস্ব পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হওয়ার আগে চূড়ান্তভাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং প্রশাসনের সঙ্গে বসতে চায়।