/anm-bengali/media/media_files/2025/09/10/doha-blast-2025-09-10-09-22-46.jpg)
নিজস্ব সংবাদদাতা: কাতারের রাজধানী দোহায় পরপর কয়েকটি বিস্ফোরণের পরই ইসরায়েলের কনেসেট স্পিকার আমির ওহানা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (X)-এ একটি বিস্ফোরণের ভিডিও শেয়ার করে লেখেন— “এটাই গোটা মধ্যপ্রাচ্যের জন্য বার্তা।”
এর কিছুক্ষণ আগেই ইসরায়েলি সেনাবাহিনী নিশ্চিত করে যে, তারা কাতারে বিমান হামলা চালিয়েছে। লক্ষ্য ছিল হামাসের শীর্ষ নেতৃত্ব। সেনাবাহিনী জানায়, “আইডিএফ (ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী) ও আইএসএ (নিরাপত্তা সংস্থা) যৌথভাবে এই নির্ভুল হামলা পরিচালনা করেছে।”
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/09/10/israel-speaker-2025-09-10-09-25-01.jpg)
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিনর নেতানিয়াহু দপ্তর জানায়, এই আক্রমণ একেবারে “স্বাধীন সিদ্ধান্তে” নেওয়া হয়েছে। যদিও ইসরায়েলি গণমাধ্যমে প্রথমে দাবি করা হয়েছিল যে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই হামলার জন্য “সবুজ সংকেত” দিয়েছিলেন। তবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় স্পষ্ট করে জানিয়েছে— “এই অভিযান ইসরায়েল শুরু করেছে, ইসরায়েলই চালিয়েছে, আর ইসরায়েলই সম্পূর্ণ দায় নিচ্ছে।”
এটি ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কাতারে ইসরায়েলের সামরিক অভিযান। উল্লেখযোগ্য যে, কাতার এতদিন ধরে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করেছে। হামাসের নির্বাসিত নেতৃত্বও বহু বছর ধরে দোহাতেই অবস্থান করছে।
এই হামলার পর মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে। অনেকেই বলছেন, কাতারের ভূমিকা ও ভবিষ্যৎ কূটনৈতিক অবস্থান নিয়ে এখন বড় প্রশ্ন উঠতে পারে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/09/10/israela-2025-09-10-09-26-40.jpg)
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us