নিজস্ব সংবাদদাতা: শিকাগোর সাবওয়ে ট্রেনে এক তরুণীকে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা ঘিরে চরম উত্তেজনা তৈরি হয়েছে মার্কিন রাজনীতিতে। মাত্র ছাব্বিশ বছরের এক নারীকে ট্রেনে থাকা অবস্থায় দুষ্কৃতী গায়ে দাহ্য পদার্থ ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেয়। তিনি এখনো গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় চিকিৎসাধীন।
এই ঘটনার পর রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, শিকাগোর অপরাধ পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। রাষ্ট্রপতির অভিযোগ, যে ব্যক্তি এই নৃশংস হামলা চালিয়েছে, তার বিরুদ্ধে আগেই বেয়াল্লিশেরও বেশি মামলা ছিল, বহুবার গ্রেপ্তারও করা হয়েছিল। তবুও তাকে জেল থেকে বারবার মুক্তি দেওয়া হয়েছে। ট্রাম্পের কথায়, “এমন অপরাধীকে ছেড়ে দেওয়া সেই তথাকথিত উদার বিচারকদের সিদ্ধান্ত, যারা সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার কথা ভাবেন না।”
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/05/14/dZeK504ArQWIgmyXBXni.jpg)
হোয়াইট হাউসের থ্যাঙ্কসগিভিং অনুষ্ঠানে দাঁড়িয়ে ট্রাম্প বলেন, “এই সুন্দর তরুণীটি ট্রেনে যাচ্ছিল, আর এক বিপজ্জনক অপরাধী তার গায়ে আগুন ধরিয়ে দিল। একজন মানুষকে বাহাত্তুর বার গ্রেপ্তার করা হয়েছে— ভাবুন তো! আর বিচারকরা আবারও তাকে ছেড়ে দেবে। এভাবে কি কোনো শহর নিরাপদ থাকতে পারে?”
ট্রাম্প আবারও দাবি করেছেন, শিকাগোয় বাড়তে থাকা হিংসা ও বিশৃঙ্খলা মোকাবিলায় রাজ্য প্রশাসনকে ফেডারেল বাহিনী মোতায়েনের অনুমতি দিতে হবে। তাঁর অভিযোগ, রাজ্যের শিথিল নীতি এবং বিচারব্যবস্থার দুর্বলতার কারণেই অপরাধীরা নির্ভয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
ঘটনার পর আতঙ্ক ছড়িয়েছে শিকাগোর সাধারণ মানুষের মধ্যে। প্রশ্ন উঠছে, যে শহরে বারবার গ্রেপ্তার হওয়া অপরাধীও সহজে মুক্তি পায়, সেখানে সাধারণ নাগরিকরা আদৌ কতটা নিরাপদ?
শিকাগোতে ট্রেনে তরুণীকে আগুন! শহর নিয়ন্ত্রণের বাইরে, ক্ষোভ উগরে দিলেন ট্রাম্প
শিকাগোর সাবওয়েতে এক ২৬ বছর বয়সী নারীকে গ্যাসোলিন ঢেলে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি তার আগে ৭২বার গ্রেপ্তার হয়েছিল।
নিজস্ব সংবাদদাতা: শিকাগোর সাবওয়ে ট্রেনে এক তরুণীকে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা ঘিরে চরম উত্তেজনা তৈরি হয়েছে মার্কিন রাজনীতিতে। মাত্র ছাব্বিশ বছরের এক নারীকে ট্রেনে থাকা অবস্থায় দুষ্কৃতী গায়ে দাহ্য পদার্থ ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেয়। তিনি এখনো গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় চিকিৎসাধীন।
এই ঘটনার পর রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, শিকাগোর অপরাধ পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। রাষ্ট্রপতির অভিযোগ, যে ব্যক্তি এই নৃশংস হামলা চালিয়েছে, তার বিরুদ্ধে আগেই বেয়াল্লিশেরও বেশি মামলা ছিল, বহুবার গ্রেপ্তারও করা হয়েছিল। তবুও তাকে জেল থেকে বারবার মুক্তি দেওয়া হয়েছে। ট্রাম্পের কথায়, “এমন অপরাধীকে ছেড়ে দেওয়া সেই তথাকথিত উদার বিচারকদের সিদ্ধান্ত, যারা সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার কথা ভাবেন না।”
হোয়াইট হাউসের থ্যাঙ্কসগিভিং অনুষ্ঠানে দাঁড়িয়ে ট্রাম্প বলেন, “এই সুন্দর তরুণীটি ট্রেনে যাচ্ছিল, আর এক বিপজ্জনক অপরাধী তার গায়ে আগুন ধরিয়ে দিল। একজন মানুষকে বাহাত্তুর বার গ্রেপ্তার করা হয়েছে— ভাবুন তো! আর বিচারকরা আবারও তাকে ছেড়ে দেবে। এভাবে কি কোনো শহর নিরাপদ থাকতে পারে?”
ট্রাম্প আবারও দাবি করেছেন, শিকাগোয় বাড়তে থাকা হিংসা ও বিশৃঙ্খলা মোকাবিলায় রাজ্য প্রশাসনকে ফেডারেল বাহিনী মোতায়েনের অনুমতি দিতে হবে। তাঁর অভিযোগ, রাজ্যের শিথিল নীতি এবং বিচারব্যবস্থার দুর্বলতার কারণেই অপরাধীরা নির্ভয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
ঘটনার পর আতঙ্ক ছড়িয়েছে শিকাগোর সাধারণ মানুষের মধ্যে। প্রশ্ন উঠছে, যে শহরে বারবার গ্রেপ্তার হওয়া অপরাধীও সহজে মুক্তি পায়, সেখানে সাধারণ নাগরিকরা আদৌ কতটা নিরাপদ?