নিজস্ব সংবাদদাতা : নয়া সংসদ ভবন আগের তুলনায় আরো মজবুত ও শক্তিশালী। দিল্লি ভূমিকম্প প্রবণ এলাকা হওয়ায় ভূমিকম্প প্রতিরোধের বিষয়টিতেও নজর দেওয়া হয় নতুন সংসদ ভবনের নির্মাণের সময়। সমগ্র ভবনকে পাঁচটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ভূমিকম্প প্রতিরোধ যাতে করতে পারে সেই মতোই সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে নির্মাণে। এছাড়াও আরেকটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা। প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য, নতুন সংসদ ভবনে প্রতিটি সাংসদের আসনের সামনে একটি মাল্টিমিডিয়া ডিসপ্লে থাকবে। স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষের উদযাপনে নতুন সংযোজন এই নয়া সাংসদ ভবনটি।
নতুন সংসদ ভবনে লোকসভা এবং রাজ্যসভা আলাদা আলাদা থিম প্রদর্শন করবে। ভবন নির্মাণে অগ্রাধিকার পেয়েছে পরিবেশ-বান্ধবতা। এছাড়াও গণমাধ্যমের জন্য বিশেষ সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে।গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য মোট ৫৩০টি আসনের ব্যবস্থা থাকছে।উভয় হাউসে সাধারণ জনগণের জন্য সংসদীয় কার্যধারা প্রত্যক্ষ করার জন্য গ্যালারি থাকবে, প্রতিটি আসন থেকে স্পষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি নিশ্চিত করবে। ৬৪,৫০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে গড়ে ওঠা ত্রিকোণাকৃতির নয়া সংসদ ভবনটিই এখন দেশবাসীর কাছে অত্যন্ত গর্বের।