নিজস্ব সংবাদদাতা: বিহার বিধানসভা নির্বাচনের আগে মহাগঠবন্ধনের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী ও আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব মঙ্গলবার ভোটারদের জন্য একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করলেন। তিনি বলেন, “আমরা গতকাল যে ঘোষণা করেছি, সেটাই আমাদের শপথ, আমাদের অঙ্গীকার। আমরা তা মিলিতভাবে পূরণ করব।”
তেজস্বী এদিন বলেন, “আমরা পুরনো পেনশন স্কিম আবার কার্যকর করব।” সরকারি কর্মীদের জন্য এই ঘোষণাকে তিনি ‘ন্যায়সঙ্গত ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ’ বলে বর্ণনা করেন।
এছাড়া সাংবাদিকদের জন্যও বড় বার্তা দেন আরজেডি নেতা। তাঁর প্রতিশ্রুতি— “রাজ্যের প্রতিটি বিভাগে আলাদা প্রেস ক্লাব গড়ে তোলা হবে। সাংবাদিকদের জন্য আমরা হোস্টেল নির্মাণের কাজও শুরু করব।”
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/BKCDh7qKOdAvQ0EblFM4.jpg)
সরকারি কর্মচারীদের বদলি ও পোস্টিংয়ের নিয়মে বড় পরিবর্তনের আশ্বাসও দেন তেজস্বী। তিনি বলেন, “পুলিশ, নার্স, শিক্ষক— সবাইকে ৭০ কিলোমিটারের মধ্যে ট্রান্সফার ও পোস্টিং নিশ্চিত করা হবে। এতে পরিবার ও কাজ দুটোই ভারসাম্যপূর্ণ থাকবে।”
আরজেডি নেতার কটাক্ষ, “আমরা ১৭-১৮ মাসে যত কাজ করেছি, গিরিরাজ সিং সারাজীবনেও ততটা করতে পারেননি।” তাঁর এই বক্তব্যে ভোটমুখী বিহারের রাজনীতিতে নতুন সুরে উত্তাপ ছড়িয়েছে।
তেজস্বীর মতে, এই ইস্তাহার বা ‘তেজস্বী প্রণ’ শুধু প্রতিশ্রুতি নয়, এটি মহাগঠবন্ধনের উন্নয়ন রোডম্যাপ। তিনি বলেন, “আমরা বিহারের যুব, কর্মচারী ও সাংবাদিক সমাজের পাশে আছি। উন্নয়ন আমাদের অঙ্গীকার।”
‘আমাদের প্রতিশ্রুতিই প্রতিজ্ঞা!’— তেজস্বীর বড় ঘোষণা, পুরনো পেনশন স্কিম ফেরানোর আশ্বাস
বিহার নির্বাচনের আগে বড় ঘোষণা মহাগঠবন্ধনের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী তেজস্বী যাদবের। পুরনো পেনশন স্কিম (OPS) ফেরানো, সাংবাদিকদের জন্য প্রেস ক্লাব ও হোস্টেল নির্মাণের আশ্বাস।
নিজস্ব সংবাদদাতা: বিহার বিধানসভা নির্বাচনের আগে মহাগঠবন্ধনের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী ও আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব মঙ্গলবার ভোটারদের জন্য একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করলেন। তিনি বলেন, “আমরা গতকাল যে ঘোষণা করেছি, সেটাই আমাদের শপথ, আমাদের অঙ্গীকার। আমরা তা মিলিতভাবে পূরণ করব।”
তেজস্বী এদিন বলেন, “আমরা পুরনো পেনশন স্কিম আবার কার্যকর করব।” সরকারি কর্মীদের জন্য এই ঘোষণাকে তিনি ‘ন্যায়সঙ্গত ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ’ বলে বর্ণনা করেন।
এছাড়া সাংবাদিকদের জন্যও বড় বার্তা দেন আরজেডি নেতা। তাঁর প্রতিশ্রুতি— “রাজ্যের প্রতিটি বিভাগে আলাদা প্রেস ক্লাব গড়ে তোলা হবে। সাংবাদিকদের জন্য আমরা হোস্টেল নির্মাণের কাজও শুরু করব।”
সরকারি কর্মচারীদের বদলি ও পোস্টিংয়ের নিয়মে বড় পরিবর্তনের আশ্বাসও দেন তেজস্বী। তিনি বলেন, “পুলিশ, নার্স, শিক্ষক— সবাইকে ৭০ কিলোমিটারের মধ্যে ট্রান্সফার ও পোস্টিং নিশ্চিত করা হবে। এতে পরিবার ও কাজ দুটোই ভারসাম্যপূর্ণ থাকবে।”
আরজেডি নেতার কটাক্ষ, “আমরা ১৭-১৮ মাসে যত কাজ করেছি, গিরিরাজ সিং সারাজীবনেও ততটা করতে পারেননি।” তাঁর এই বক্তব্যে ভোটমুখী বিহারের রাজনীতিতে নতুন সুরে উত্তাপ ছড়িয়েছে।
তেজস্বীর মতে, এই ইস্তাহার বা ‘তেজস্বী প্রণ’ শুধু প্রতিশ্রুতি নয়, এটি মহাগঠবন্ধনের উন্নয়ন রোডম্যাপ। তিনি বলেন, “আমরা বিহারের যুব, কর্মচারী ও সাংবাদিক সমাজের পাশে আছি। উন্নয়ন আমাদের অঙ্গীকার।”