নিজস্ব সংবাদদাতা: বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালতের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের রায়কে ‘অত্যন্ত উদ্বেগজনক’ বলে আখ্যা দিলেন কংগ্রেসের সাংসদ শশী থারুর। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন, দেশ–বিদেশ—কোথাওই মৃত্যুদণ্ডে তাঁর বিশ্বাস নেই। তাঁর আরও কঠোর মন্তব্য, কোনও ব্যক্তিকে আদালতে নিজের বক্তব্য রাখার সুযোগ না দিয়ে অনুপস্থিত অবস্থায় বিচার করা এবং তার ভিত্তিতে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করা ন্যায়বিচারের পরিপন্থী।
থারুর বলেন, যে কোনও বিচারই তখনই ন্যায্য হয়, যখন অভিযুক্ত নিজেকে ব্যাখ্যা করার, আত্মপক্ষ সমর্থনের এবং আইনজীবীর মাধ্যমে নিজের বক্তব্য আদালতে তুলে ধরার সুযোগ পান। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে তা হয়নি বলেই তাঁর দাবি। তাই এই রায় “অন্যায়”, “অসম্মানজনক” এবং “গভীরভাবে দুশ্চিন্তার” কারণ—এমনটাই মনে করেন তিনি।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/01/10/VSNoMC2zmPb8HxzuW93i.jpeg)
ভারতীয় সাংসদের মতে, একটি সার্বভৌম দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ এমন মোড় নিয়েছে, যেখানে বিচারব্যবস্থাকে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক মহলেও প্রশ্ন উঠছে। তিনি বলেন, “এই ধরনের রায় উদ্বেগ বাড়ায়। বিচারব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা ক্ষুণ্ণ হয়।”
ঢাকায় উত্তপ্ত রাজনৈতিক পরিস্থিতির মাঝেই থারুরের এই মন্তব্য নতুন মাত্রা যোগ করেছে আন্তর্জাতিক আলোচনায়।
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে ভারতীয় রাজনীতিতে তোলপাড়, তারমধ্যেই বিস্ফোরক মন্তব্য শশী থারুরের
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়কে ন্যায়বিচারের পরিপন্থী বলে মন্তব্য করলেন কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর। তাঁর দাবি, অনুপস্থিত অবস্থায় বিচার করে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকেও অগ্রহণযোগ্য।
নিজস্ব সংবাদদাতা: বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালতের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের রায়কে ‘অত্যন্ত উদ্বেগজনক’ বলে আখ্যা দিলেন কংগ্রেসের সাংসদ শশী থারুর। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন, দেশ–বিদেশ—কোথাওই মৃত্যুদণ্ডে তাঁর বিশ্বাস নেই। তাঁর আরও কঠোর মন্তব্য, কোনও ব্যক্তিকে আদালতে নিজের বক্তব্য রাখার সুযোগ না দিয়ে অনুপস্থিত অবস্থায় বিচার করা এবং তার ভিত্তিতে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করা ন্যায়বিচারের পরিপন্থী।
থারুর বলেন, যে কোনও বিচারই তখনই ন্যায্য হয়, যখন অভিযুক্ত নিজেকে ব্যাখ্যা করার, আত্মপক্ষ সমর্থনের এবং আইনজীবীর মাধ্যমে নিজের বক্তব্য আদালতে তুলে ধরার সুযোগ পান। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে তা হয়নি বলেই তাঁর দাবি। তাই এই রায় “অন্যায়”, “অসম্মানজনক” এবং “গভীরভাবে দুশ্চিন্তার” কারণ—এমনটাই মনে করেন তিনি।
ভারতীয় সাংসদের মতে, একটি সার্বভৌম দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ এমন মোড় নিয়েছে, যেখানে বিচারব্যবস্থাকে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক মহলেও প্রশ্ন উঠছে। তিনি বলেন, “এই ধরনের রায় উদ্বেগ বাড়ায়। বিচারব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা ক্ষুণ্ণ হয়।”
ঢাকায় উত্তপ্ত রাজনৈতিক পরিস্থিতির মাঝেই থারুরের এই মন্তব্য নতুন মাত্রা যোগ করেছে আন্তর্জাতিক আলোচনায়।