নিজস্ব সংবাদদাতা: প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেলের ছেলে চৈতন্য বাঘেলের বিরুদ্ধে ইডি (ED)-এর অভিযান নিয়ে এবার মুখ খুললেন ছত্তিশগড়ের উপমুখ্যমন্ত্রী অরুণ সাও। শনিবার তিনি বলেন, “ছত্তিশগড়ের সাধারণ মানুষ জানত যে রাজ্যে মদের কেলেঙ্কারি চলছে। সেই তথ্যের ভিত্তিতে আয়কর বিভাগ ও এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট তদন্তে নামে। এখনো ইডি-র তদন্ত চলমান।” অরুণ সাও আরও জানান, “যাঁদের বিরুদ্ধে প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে, তাঁদের বিরুদ্ধেই আইনানুগ পদক্ষেপ নিচ্ছে ইডি। এটি একটি বিশাল স্ক্যাম ছিল, যার আর্থিক মাত্রা এবং প্রভাব অনেক গভীর।”
/anm-bengali/media/post_attachments/7d3c2c89-71c.png)
উল্লেখ্য, এই ইডি অভিযান ঘিরে রাজনৈতিক মহলে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। কংগ্রেস দাবি করেছে, এটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও কেন্দ্রের সংস্থাগুলিকে অপব্যবহারের উদাহরণ। তবে বিজেপি বলছে, আইন তার নিজের পথে চলছে। চৈতন্য বাঘেলের বিরুদ্ধে কী ধরনের প্রমাণ পাওয়া গেছে তা নিয়ে ইডি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি, তবে সূত্রের দাবি—মদের ব্যবসার লাইসেন্স, লেনদেন ও কমিশন সংক্রান্ত বড় ধরনের অনিয়ম উঠে এসেছে তদন্তে। অরুণ সাওয়ের মন্তব্যে পরিষ্কার, রাজ্য সরকার ও বিজেপি এই ইস্যুকে রাজনৈতিক চাপের পাশাপাশি দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান হিসেবেই তুলে ধরতে চাইছে।
বাঘেল পুত্রের বিরুদ্ধে তদন্তে সাওর মন্তব্য
“এটা ছিল এক বিশাল কেলেঙ্কারি”—ভূপেশ বাঘেলের পুত্রের বিরুদ্ধে ED-এর অভিযানে মুখ খুললেন ছত্তিশগড়ের উপমুখ্যমন্ত্রী।
File Picture
নিজস্ব সংবাদদাতা: প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেলের ছেলে চৈতন্য বাঘেলের বিরুদ্ধে ইডি (ED)-এর অভিযান নিয়ে এবার মুখ খুললেন ছত্তিশগড়ের উপমুখ্যমন্ত্রী অরুণ সাও। শনিবার তিনি বলেন, “ছত্তিশগড়ের সাধারণ মানুষ জানত যে রাজ্যে মদের কেলেঙ্কারি চলছে। সেই তথ্যের ভিত্তিতে আয়কর বিভাগ ও এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট তদন্তে নামে। এখনো ইডি-র তদন্ত চলমান।” অরুণ সাও আরও জানান, “যাঁদের বিরুদ্ধে প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে, তাঁদের বিরুদ্ধেই আইনানুগ পদক্ষেপ নিচ্ছে ইডি। এটি একটি বিশাল স্ক্যাম ছিল, যার আর্থিক মাত্রা এবং প্রভাব অনেক গভীর।”
উল্লেখ্য, এই ইডি অভিযান ঘিরে রাজনৈতিক মহলে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। কংগ্রেস দাবি করেছে, এটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও কেন্দ্রের সংস্থাগুলিকে অপব্যবহারের উদাহরণ। তবে বিজেপি বলছে, আইন তার নিজের পথে চলছে। চৈতন্য বাঘেলের বিরুদ্ধে কী ধরনের প্রমাণ পাওয়া গেছে তা নিয়ে ইডি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি, তবে সূত্রের দাবি—মদের ব্যবসার লাইসেন্স, লেনদেন ও কমিশন সংক্রান্ত বড় ধরনের অনিয়ম উঠে এসেছে তদন্তে। অরুণ সাওয়ের মন্তব্যে পরিষ্কার, রাজ্য সরকার ও বিজেপি এই ইস্যুকে রাজনৈতিক চাপের পাশাপাশি দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান হিসেবেই তুলে ধরতে চাইছে।