নিজস্ব সংবাদদাতা: বিহারের রাজনীতিতে ফের শুরু হয়েছে প্রতিশ্রুতির লড়াই। রাষ্ট্রীয় জনতা দলের (আরজেডি) নেতা তেজস্বী যাদবের সাম্প্রতিক ঘোষণা— “রাজ্যে প্রতিটি পরিবার থেকে অন্তত একজনকে সরকারি চাকরি দেওয়া হবে”— ইতিমধ্যেই বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
এই প্রতিশ্রুতি ঘিরেই এবার কটাক্ষ করলেন জনতা দল (ইউনাইটেড)-এর জাতীয় কার্যনির্বাহী সভাপতি তথা সাংসদ সঞ্জয় ঝা। তিনি বলেন, “তেজস্বী যাদবের এই প্রতিশ্রুতি বুঝতে হলে বিশ্বজোড়া অর্থনীতিবিদ আর আর্থিক বিশেষজ্ঞদের ডাকা উচিত। এমন প্রতিশ্রুতি কীভাবে বাস্তবায়ন সম্ভব, তা কেউই জানে না।”
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/kXIsNbj3vldXES3Pz20J.jpg)
সঞ্জয় ঝা আরও বলেন, “জনগণ ওঁকে চেনে। উনি ক্ষমতায় আসতে যা খুশি বলতে পারেন। কিন্তু মানুষ জানে, এইসব প্রতিশ্রুতির কোনও ভিত্তি নেই। তাই এই কথাগুলোর কোনও প্রভাবই পড়বে না ভোটে।”
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, আগামী বিহার নির্বাচনের আগে তেজস্বী যাদবের এই বড় প্রতিশ্রুতি জনমনে আলোড়ন তৈরি করেছে ঠিকই, তবে আর্থিক দিক থেকে তা কতটা সম্ভব— সেই প্রশ্ন তুলছেন বিরোধীরা। অন্যদিকে আরজেডি শিবিরের দাবি, “তেজস্বী যাদবের প্রতিশ্রুতি বাস্তবভিত্তিক এবং যুবসমাজের আশার প্রতীক।”
যেভাবে বিহারে তেজস্বী বনাম জেডিইউ নেতৃত্বের রাজনৈতিক বাকযুদ্ধ তীব্র হচ্ছে, তাতে বোঝাই যাচ্ছে— নির্বাচনের আগে রাজ্যে প্রতিশ্রুতি আর পাল্টা প্রতিশ্রুতির খেলাই হতে চলেছে মূল ইস্যু।
পরিবারের একজনের সরকারি চাকরি! "তেজস্বীর প্রতিশ্রুতি বুঝতে বিশ্বজোড়া অর্থনীতিবিদ লাগবে"— কটাক্ষ সঞ্জয় ঝার
তেজস্বী যাদবকে তীব্র ভাষায় কটাজ্ঞ করলেন জেডিইউ নেতা সঞ্জয় ঝা।
নিজস্ব সংবাদদাতা: বিহারের রাজনীতিতে ফের শুরু হয়েছে প্রতিশ্রুতির লড়াই। রাষ্ট্রীয় জনতা দলের (আরজেডি) নেতা তেজস্বী যাদবের সাম্প্রতিক ঘোষণা— “রাজ্যে প্রতিটি পরিবার থেকে অন্তত একজনকে সরকারি চাকরি দেওয়া হবে”— ইতিমধ্যেই বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
এই প্রতিশ্রুতি ঘিরেই এবার কটাক্ষ করলেন জনতা দল (ইউনাইটেড)-এর জাতীয় কার্যনির্বাহী সভাপতি তথা সাংসদ সঞ্জয় ঝা। তিনি বলেন, “তেজস্বী যাদবের এই প্রতিশ্রুতি বুঝতে হলে বিশ্বজোড়া অর্থনীতিবিদ আর আর্থিক বিশেষজ্ঞদের ডাকা উচিত। এমন প্রতিশ্রুতি কীভাবে বাস্তবায়ন সম্ভব, তা কেউই জানে না।”
সঞ্জয় ঝা আরও বলেন, “জনগণ ওঁকে চেনে। উনি ক্ষমতায় আসতে যা খুশি বলতে পারেন। কিন্তু মানুষ জানে, এইসব প্রতিশ্রুতির কোনও ভিত্তি নেই। তাই এই কথাগুলোর কোনও প্রভাবই পড়বে না ভোটে।”
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, আগামী বিহার নির্বাচনের আগে তেজস্বী যাদবের এই বড় প্রতিশ্রুতি জনমনে আলোড়ন তৈরি করেছে ঠিকই, তবে আর্থিক দিক থেকে তা কতটা সম্ভব— সেই প্রশ্ন তুলছেন বিরোধীরা। অন্যদিকে আরজেডি শিবিরের দাবি, “তেজস্বী যাদবের প্রতিশ্রুতি বাস্তবভিত্তিক এবং যুবসমাজের আশার প্রতীক।”
যেভাবে বিহারে তেজস্বী বনাম জেডিইউ নেতৃত্বের রাজনৈতিক বাকযুদ্ধ তীব্র হচ্ছে, তাতে বোঝাই যাচ্ছে— নির্বাচনের আগে রাজ্যে প্রতিশ্রুতি আর পাল্টা প্রতিশ্রুতির খেলাই হতে চলেছে মূল ইস্যু।