/anm-bengali/media/media_files/nfpUeI9oKFeTLDTBV0W7.jpg)
নিজস্ব সংবাদদাতা : যোগী রাজ্যে ঘটে চলেছে একের পর এক ঘটনা। ২০২৪-এ বদলের অপেক্ষায় সমাজবাদী পার্টি। বিজেপি বিরোধী দলের তরফে বৃহস্পতিবার একটি বিবৃতি জারি করেছেন দলের প্রধান মুখপাত্র রাজেন্দ্র চৌধুরী। দলের তরফে বলা হয়েছে, সমাজবাদী পার্টির সর্বভারতীয় সভাপতি তথা উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদবের কথায়, ভেঙে পড়েছে রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা। অপরাধীদের মনোবল বৃদ্ধি পাচ্ছে দিন দিন। প্রশ্ন উঠছে, এনকাউন্টার নিয়ে সরকারকে বলতে হবে কোথা থেকে পিস্তল সরবরাহ করা হচ্ছে? মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের কাছেও গুলি চালানোর ঘটনা ঘটছে। রাজধানী লখনউতে যখন অপরাধীরা নির্ভয়ে ঘটনা ঘটাচ্ছে, তখন রাজ্যের অন্যান্য জেলায় কী অবস্থা হবে তা সহজেই অনুমান করা যায়। প্রতিদিনই রাজ্যের প্রতিটি জেলায় খুন, লুট, ধর্ষণ, শ্লীলতাহানির ঘটনা ঘটছে।লখনউতে মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের কাছে হজরতগঞ্জ এলাকায়, দুর্বৃত্তরা নির্বিচারে গুলি চালিয়ে নারহিতে মোবাইল সেন্টার অপারেটরকে গুরুতর আহত করেছে। বাগপতের ছাপরাউলিতে এক ব্যক্তিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার, দিল্লি-মিরাট সড়কে, দুই দুষ্কৃতী প্রকাশ্য দিবালোকে তার বাড়িতে ঢুকে এক ব্যবসায়ীকে হত্যা করে।
সোমবার শামলীর থানায় মুখোশধারী দুর্বৃত্তরা বন্দুকের মুখে পরিবারকে ছিনতাই করে। বিজেপি শাসনে অপরাধ থামার নামই নিচ্ছে না। ক্ষমতার আশ্রয় পেয়েছে অপরাধীরা। ক্ষমতার পৃষ্ঠপোষকতায় থানা ও পুলিশকে ছাড়িয়ে যেতে দেখা যায় ইতিহাসবিদ ও অপরাধীদের।অপরাধের সংখ্যা কম দেখানোর জন্য পুলিশ এফআইআর নথিভুক্ত করতে লজ্জা পায়। অপরাধীদের শাস্তি ও তাদের বিরুদ্ধে মামলা নথিভুক্ত করার পরিবর্তে পুলিশ নিরপরাধ ও অসহায়দের ওপর ক্ষমতা প্রদর্শন করে। বিজেপি সরকারের আমলে মানুষ থানা-পুলিশে যেতে ভয় পায়। রাজ্যের মানুষ বিজেপি সরকারের অন্যায় ও অত্যাচারী শাসনে বিরক্ত। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে জনগণ বিজেপি সরকারের অন্যায়ের উপযুক্ত জবাব দেবে।
समाजवादी पार्टी के राष्ट्रीय अध्यक्ष एवं पूर्व मुख्यमंत्री श्री अखिलेश यादव ने कहा है कि प्रदेश की कानून व्यवस्था ध्वस्त है। गुंडे और अपराधियों के हौसले बुलन्द है। फर्जी एनकाउण्टर वाली सरकार को बताना चाहिए कि तमंचे की आपूर्ति कहां से हो रही है। अब तो मुख्यमंत्री के आवास के पास भी…
— Samajwadi Party (@samajwadiparty) May 25, 2023