নিজস্ব সংবাদদাতা: দেশের ১২টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে দ্বিতীয় দফায় SIR (Special Intensive Revision) শুরু হয়েছে। এই নিয়ে রাজনৈতিক মহলে নতুন করে বিতর্কের আগুন ছড়িয়েছে। জন সুরাজ আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ও রাজনৈতিক কৌশলবিদ প্রশান্ত কিশোর এই উদ্যোগ নিয়ে বিজেপিকে কটাক্ষ করে বলেন, “বিহারেও তো SIR হয়েছিল। কী পরিবর্তন এল? কারও নাম কাটা গেল কি? কিছু মানুষ সামান্য সমস্যায় পড়েছিলেন, কিন্তু বাস্তবে কোনো প্রভাব পড়েনি।”
প্রশান্ত কিশোর অভিযোগ করেন, বিজেপি এই প্রক্রিয়াকে রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছে। তাঁর ভাষায়, “বিজেপি যত চেষ্টা করুক, তারা হয়তো কারও নাম মুছতে চাইবে, কাউকে ভয় দেখাবে, কাউকে বিরক্ত করবে। কিন্তু মানুষ যদি আপনার বিরুদ্ধে চলে যায়, তখন কোনো SIR, কোনো FIR আপনাকে বাঁচাতে পারবে না।”
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/VqRgKl5yI4N3L66lfbyb.jpg)
তাঁর এই বক্তব্যে রাজনৈতিক মহলে তোলপাড় শুরু হয়েছে। অনেকেই বলছেন, প্রশান্ত কিশোর স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন যে, প্রশাসনিক পদক্ষেপ নয়, মানুষের মনই রাজনীতির আসল শক্তি।
বিহারে আগেই জন সুরাজ অভিযান চালিয়ে মানুষের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের পথে হাঁটছেন প্রশান্ত কিশোর। তাঁর মতে, ভোটার তালিকার সংশোধন বা SIR-এর মতো পদক্ষেপ শুধু প্রশাসনিক নয়, এতে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যও থাকতে পারে। তিনি সতর্ক করে বলেন, “ভোটারদের ভয় দেখিয়ে বা নাম কেটে রাজনীতি টিকবে না। শেষ কথা বলবে মানুষই।”
দেশজুড়ে এখন এই মন্তব্য ঘিরে নতুন করে ‘SIR বনাম জনতার সিদ্ধান্ত’ বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রশান্ত কিশোরের বক্তব্য আসন্ন নির্বাচনের আগে বিজেপির কৌশলকেই প্রশ্নের মুখে ফেলেছে।
‘ভোটার তালিকা নয়, মানুষের মনেই আসল যুদ্ধ’—প্রশান্ত কিশোরের রাজনৈতিক বার্তা
ছট পুজোর দিনে প্রশান্ত কিশোর বলেন, ভোটার তালিকা নয়, মানুষের মনেই আসল যুদ্ধ।
নিজস্ব সংবাদদাতা: দেশের ১২টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে দ্বিতীয় দফায় SIR (Special Intensive Revision) শুরু হয়েছে। এই নিয়ে রাজনৈতিক মহলে নতুন করে বিতর্কের আগুন ছড়িয়েছে। জন সুরাজ আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ও রাজনৈতিক কৌশলবিদ প্রশান্ত কিশোর এই উদ্যোগ নিয়ে বিজেপিকে কটাক্ষ করে বলেন, “বিহারেও তো SIR হয়েছিল। কী পরিবর্তন এল? কারও নাম কাটা গেল কি? কিছু মানুষ সামান্য সমস্যায় পড়েছিলেন, কিন্তু বাস্তবে কোনো প্রভাব পড়েনি।”
প্রশান্ত কিশোর অভিযোগ করেন, বিজেপি এই প্রক্রিয়াকে রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছে। তাঁর ভাষায়, “বিজেপি যত চেষ্টা করুক, তারা হয়তো কারও নাম মুছতে চাইবে, কাউকে ভয় দেখাবে, কাউকে বিরক্ত করবে। কিন্তু মানুষ যদি আপনার বিরুদ্ধে চলে যায়, তখন কোনো SIR, কোনো FIR আপনাকে বাঁচাতে পারবে না।”
তাঁর এই বক্তব্যে রাজনৈতিক মহলে তোলপাড় শুরু হয়েছে। অনেকেই বলছেন, প্রশান্ত কিশোর স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন যে, প্রশাসনিক পদক্ষেপ নয়, মানুষের মনই রাজনীতির আসল শক্তি।
বিহারে আগেই জন সুরাজ অভিযান চালিয়ে মানুষের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের পথে হাঁটছেন প্রশান্ত কিশোর। তাঁর মতে, ভোটার তালিকার সংশোধন বা SIR-এর মতো পদক্ষেপ শুধু প্রশাসনিক নয়, এতে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যও থাকতে পারে। তিনি সতর্ক করে বলেন, “ভোটারদের ভয় দেখিয়ে বা নাম কেটে রাজনীতি টিকবে না। শেষ কথা বলবে মানুষই।”
দেশজুড়ে এখন এই মন্তব্য ঘিরে নতুন করে ‘SIR বনাম জনতার সিদ্ধান্ত’ বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রশান্ত কিশোরের বক্তব্য আসন্ন নির্বাচনের আগে বিজেপির কৌশলকেই প্রশ্নের মুখে ফেলেছে।