নিজস্ব সংবাদদাতা: হায়দ্রাবাদ হাউসে দিল্লিতে চলা দ্বিপাক্ষিক আলোচনার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে জানিয়েছেন, ভারত সর্বদা শান্তির পক্ষে। ইউক্রেন যুদ্ধের প্রসঙ্গে মোদি বলেন, ভারত শান্তির পাশে দাঁড়িয়ে আছে। তিনি বিশ্বাস প্রকাশ করেছেন যে, রাশিয়া এবং ইউক্রেন শীঘ্রই শান্তির পথে এগিয়ে যাবে। এই মন্তব্য এসেছে পুতিনের ভারত সফরের সময় উভয় নেতার উচ্চপর্যায়ের আলোচনার মধ্যে।
পুতিনের এই দ্বিদিনের রাষ্ট্রিয় সফরে ভারত-রাশিয়া সম্পর্ক আরও মজবুত করার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। রস্ট্রপতি ভবনে সমারোহে স্বাগত জানানোর পর পুতিন রাজঘাটে গান্ধিজির সমাধিতে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করেন। তারপর হায়দ্রাবাদ হাউসে মোদির সঙ্গে বৈঠক শুরু হয়। আলোচনায় ইউক্রেনের পাশাপাশি প্রতিরক্ষা, বাণিজ্য এবং শক্তি খাতের বিষয়ও উঠে এসেছে। মোদি পুতিনকে রুশ ভাষায় গীতার অনুবাদ উপহার দিয়েছেন। পরে যৌথ সংবাদ সম্মেলন এবং ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকের কর্মসূচি রয়েছে।
এই সামিটে ভারতের শান্তি প্রচেষ্টার প্রশংসা করে পুতিন মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। বিশ্বব্যাপী টেনশনের মধ্যে এই বৈঠক ভারত-রাশিয়া বন্ধনকে নতুন গতি দিয়েছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
“ভারত নিরপেক্ষ নয়, শান্তির পাশে!” মোদির ইউক্রেন মন্তব্যে পুতিনের চোখে চোখ রাখলেন কি?
ইউক্রেন যুদ্ধে শান্তির পক্ষে ভারতের অবস্থান, হায়দ্রাবাদ হাউসে বৈঠকে মোদির বিস্ফোরক মন্তব্য।
নিজস্ব সংবাদদাতা: হায়দ্রাবাদ হাউসে দিল্লিতে চলা দ্বিপাক্ষিক আলোচনার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে জানিয়েছেন, ভারত সর্বদা শান্তির পক্ষে। ইউক্রেন যুদ্ধের প্রসঙ্গে মোদি বলেন, ভারত শান্তির পাশে দাঁড়িয়ে আছে। তিনি বিশ্বাস প্রকাশ করেছেন যে, রাশিয়া এবং ইউক্রেন শীঘ্রই শান্তির পথে এগিয়ে যাবে। এই মন্তব্য এসেছে পুতিনের ভারত সফরের সময় উভয় নেতার উচ্চপর্যায়ের আলোচনার মধ্যে।
পুতিনের এই দ্বিদিনের রাষ্ট্রিয় সফরে ভারত-রাশিয়া সম্পর্ক আরও মজবুত করার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। রস্ট্রপতি ভবনে সমারোহে স্বাগত জানানোর পর পুতিন রাজঘাটে গান্ধিজির সমাধিতে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করেন। তারপর হায়দ্রাবাদ হাউসে মোদির সঙ্গে বৈঠক শুরু হয়। আলোচনায় ইউক্রেনের পাশাপাশি প্রতিরক্ষা, বাণিজ্য এবং শক্তি খাতের বিষয়ও উঠে এসেছে। মোদি পুতিনকে রুশ ভাষায় গীতার অনুবাদ উপহার দিয়েছেন। পরে যৌথ সংবাদ সম্মেলন এবং ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকের কর্মসূচি রয়েছে।
এই সামিটে ভারতের শান্তি প্রচেষ্টার প্রশংসা করে পুতিন মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। বিশ্বব্যাপী টেনশনের মধ্যে এই বৈঠক ভারত-রাশিয়া বন্ধনকে নতুন গতি দিয়েছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।