নিজস্ব সংবাদদাতা: রাজ্যের রাজনীতিতে নতুন করে বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন বিহার বিজেপি সভাপতি দিলীপ জয়সওয়াল। তিনি তীব্র আক্রমণ করে বলেন, “মুখেশ সাহানি নিজাদ ও সাহানি সমাজের আস্থা পুরোপুরি হারিয়েছেন। তিনি ভাবেন, এই সমাজের ভোটব্যাঙ্কের ওপর নির্ভর করেই রাজনীতি টিকিয়ে রাখা সম্ভব। কিন্তু বাস্তবে মানুষ তাঁর প্রতি আস্থা হারিয়েছে।”
/anm-bengali/media/post_attachments/391ff295-05d.png)
দিলীপ জয়সওয়াল আরও বলেন, “লোকসভা আসন বণ্টনের সময় মুখেশ সাহানি পাঁচটি আসন পেয়েছিলেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সেই পাঁচটি আসনের মধ্যে তিনি কতজন সাহানি প্রার্থীকে সুযোগ দিয়েছেন? সাহানি সম্প্রদায় আজ এই কারণেই ক্ষুব্ধ— তারা বুঝতে পারছে, মুখেশ সাহানি শুধু তাঁদের ব্যবহার করেছেন নিজের রাজনৈতিক স্বার্থে।”
বিজেপি সভাপতির মতে, “বিহারের সাহানি সমাজ আজ বুঝে গেছে যে মুখেশ সাহানি তাঁদের প্রকৃত প্রতিনিধি নন, বরং তিনি তাঁদের আবেগ ও ভোটকে কাজে লাগিয়ে ব্যক্তিগত ক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করেছেন।”
“নিজাদ ও সাহানি সমাজের আস্থা হারিয়েছেন মুখেশ সাহানি”— মন্তব্য বিহার বিজেপি সভাপতি দিলীপ জয়সওয়ালের
বিজেপি সভাপতির অভিযোগ— সাহানি সম্প্রদায়কে কেবল রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করছেন মুখেশ সাহানি।
নিজস্ব সংবাদদাতা: রাজ্যের রাজনীতিতে নতুন করে বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন বিহার বিজেপি সভাপতি দিলীপ জয়সওয়াল। তিনি তীব্র আক্রমণ করে বলেন, “মুখেশ সাহানি নিজাদ ও সাহানি সমাজের আস্থা পুরোপুরি হারিয়েছেন। তিনি ভাবেন, এই সমাজের ভোটব্যাঙ্কের ওপর নির্ভর করেই রাজনীতি টিকিয়ে রাখা সম্ভব। কিন্তু বাস্তবে মানুষ তাঁর প্রতি আস্থা হারিয়েছে।”
দিলীপ জয়সওয়াল আরও বলেন, “লোকসভা আসন বণ্টনের সময় মুখেশ সাহানি পাঁচটি আসন পেয়েছিলেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সেই পাঁচটি আসনের মধ্যে তিনি কতজন সাহানি প্রার্থীকে সুযোগ দিয়েছেন? সাহানি সম্প্রদায় আজ এই কারণেই ক্ষুব্ধ— তারা বুঝতে পারছে, মুখেশ সাহানি শুধু তাঁদের ব্যবহার করেছেন নিজের রাজনৈতিক স্বার্থে।”
বিজেপি সভাপতির মতে, “বিহারের সাহানি সমাজ আজ বুঝে গেছে যে মুখেশ সাহানি তাঁদের প্রকৃত প্রতিনিধি নন, বরং তিনি তাঁদের আবেগ ও ভোটকে কাজে লাগিয়ে ব্যক্তিগত ক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করেছেন।”