নিজস্ব সংবাদদাতা: বিহার ভোটে ফের চাঞ্চল্য! রাজ্যের রাজনীতিতে এবার যেন নতুন হাওয়া। রাষ্ট্রীয় জনতা দল (RJD)-এর সাংসদ মিশা ভারতী সরাসরি দাবি করলেন— বিহারে পরিবর্তন আসবেই, কারণ এবার ভোটে নেতৃত্ব দিচ্ছেন মহিলারা।
মিশা ভারতীর কথায়, “এই রাজ্যে গত ২০ বছরে কর্মসংস্থানের কোনো সুযোগ তৈরি হয়নি। কোনো বড় কারখানা স্থাপন হয়নি। মানুষ কাজের খোঁজে রাজ্য ছেড়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছে। এখন মা’রা নিজের সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত। তাই নারীরা নিজের হাতে এবার ভোটের মাধ্যমে বদল আনতে প্রস্তুত।”
তিনি আরও বলেন, “বিহারে যখন ভোটার উপস্থিতি বেড়ে যায়, তখনই পরিবর্তনের ইঙ্গিত স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এবার মহিলারা রেকর্ড সংখ্যায় ভোট দিচ্ছেন। এর মানে স্পষ্ট— জনতার মনে বদলের আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠেছে।”
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/11/11/misha-bharati-2025-11-11-18-23-44.png)
রাজনীতিক মহলে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে জোর আলোচনা। মিশা ভারতীর এই বক্তব্যে যেন পুরনো ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটল। ২০ বছরের ‘উন্নয়ন’-এর প্রতিশ্রুতির পরও আজও বেকারত্বে জর্জরিত বিহার। শিল্প নেই, চাকরি নেই, অথচ তরুণদের আশা দিন দিন ম্লান হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এবার গ্রামীণ এলাকাতেও মহিলা ভোটারদের অংশগ্রহণ অভূতপূর্ব। অনেকেই বলছেন, সংসারের অভাব-অভিযোগের মাঝে মেয়েরা এবার বুঝতে পারছেন যে শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি নয়, বাস্তব উন্নয়নই এখন সময়ের দাবি।
“২০ বছরে চাকরি নেই, শিল্প নেই”— মিশা ভারতীর বিস্ফোরক দাবি, বিহারে কি বদলের ঢেউ উঠছে?
এবার ভোটে রাজ্যের পরিবর্তন হতে চলেছে বলে মন্তব্য করলেন মিশা ভারতী।
নিজস্ব সংবাদদাতা: বিহার ভোটে ফের চাঞ্চল্য! রাজ্যের রাজনীতিতে এবার যেন নতুন হাওয়া। রাষ্ট্রীয় জনতা দল (RJD)-এর সাংসদ মিশা ভারতী সরাসরি দাবি করলেন— বিহারে পরিবর্তন আসবেই, কারণ এবার ভোটে নেতৃত্ব দিচ্ছেন মহিলারা।
মিশা ভারতীর কথায়, “এই রাজ্যে গত ২০ বছরে কর্মসংস্থানের কোনো সুযোগ তৈরি হয়নি। কোনো বড় কারখানা স্থাপন হয়নি। মানুষ কাজের খোঁজে রাজ্য ছেড়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছে। এখন মা’রা নিজের সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত। তাই নারীরা নিজের হাতে এবার ভোটের মাধ্যমে বদল আনতে প্রস্তুত।”
তিনি আরও বলেন, “বিহারে যখন ভোটার উপস্থিতি বেড়ে যায়, তখনই পরিবর্তনের ইঙ্গিত স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এবার মহিলারা রেকর্ড সংখ্যায় ভোট দিচ্ছেন। এর মানে স্পষ্ট— জনতার মনে বদলের আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠেছে।”
রাজনীতিক মহলে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে জোর আলোচনা। মিশা ভারতীর এই বক্তব্যে যেন পুরনো ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটল। ২০ বছরের ‘উন্নয়ন’-এর প্রতিশ্রুতির পরও আজও বেকারত্বে জর্জরিত বিহার। শিল্প নেই, চাকরি নেই, অথচ তরুণদের আশা দিন দিন ম্লান হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এবার গ্রামীণ এলাকাতেও মহিলা ভোটারদের অংশগ্রহণ অভূতপূর্ব। অনেকেই বলছেন, সংসারের অভাব-অভিযোগের মাঝে মেয়েরা এবার বুঝতে পারছেন যে শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি নয়, বাস্তব উন্নয়নই এখন সময়ের দাবি।