/anm-bengali/media/media_files/2025/08/11/mahua-moitra-2025-08-11-13-47-05.jpg)
নিজস্ব সংবাদদাতা: মঙ্গলবার সংসদের কাজ স্থগিত হয়ে যায়, কারণ বিরোধী দলগুলো ব্যস্ত ছিল নির্বাচন কমিশন ঘেরাও কর্মসূচিতে। বিহারে ভোটার তালিকা সংশোধন নিয়ে ক্ষোভ এবং রাহুল গান্ধীর সাম্প্রতিক ‘ভোট চুরি’ অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া ব্লক’ কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামে। তাদের সঙ্গে যোগ দেয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদরাও। এমনকি ইন্ডিয়া ব্লক থেকে বেরিয়ে যাওয়া আম আদমি পার্টির সাংসদরাও কর্মসূচিতে অংশ নেন।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সংসদের মকরদ্বার থেকে প্রায় ২০০ জন বিরোধী সাংসদ পদযাত্রা শুরু করেন নির্বাচন সদনের দিকে। কিন্তু লক্ষ্যস্থলে পৌঁছানোর ৬০০ মিটার আগে দিল্লি পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে পথ আটকে দেয়। তাতে উত্তেজনা চরমে ওঠে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/08/11/mahua-moitraaa-2025-08-11-13-47-35.jpg)
পুলিশ জানায়, এই মিছিলে কোনও আনুষ্ঠানিক অনুমতি নেওয়া হয়নি। নির্বাচন কমিশন থেকে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশকে জানানো হয়েছিল, সর্বোচ্চ ৩০ জন সাংসদ নিয়ে আসা যাবে। কিন্তু ইন্ডিয়া ব্লক জানিয়ে দেয়— তারা সবাই মিলে, অর্থাৎ ২০০ জনই যাবে। এর পরেই ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা হয়। কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র এবং সমাজবাদী পার্টি নেতা অখিলেশ যাদব ব্যারিকেড টপকে যান। কিছুক্ষণের মধ্যেই পুলিশ তাঁদের জোর করে বাসে তোলে। টানাহেঁচড়ার মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়েন মহুয়া মৈত্র, যাকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় বাসে দেখা যায়। অসুস্থ বোধ করেন আরেক তৃণমূল সাংসদ মিতালী বাগও। রাহুল গান্ধীসহ অন্যান্য সাংসদরা মহুয়ার সেবা করেন।
এদিকে, তৃণমূল সাংসদ সাগরিকা ঘোষ অভিযোগ করেছেন— “মহিলা সাংসদদের শাড়ি ধরে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আমাদের জোর করে বাসে তোলা হয়েছে। আমার শাড়ি ছিঁড়ে গেছে।”
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us