নিজস্ব সংবাদদাতা: কর্ণাটকে মুখ্যমন্ত্রী পদ নিয়ে বাড়তে থাকা জল্পনার মধ্যে সুর চড়ালেন রাজ্যের মন্ত্রী দিনেশ গুন্ডু রাও। তিনি স্পষ্ট করে জানালেন, যখন সিদ্ধারামাইয়া নিজেই মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন, তখন “চালিয়ে যাওয়া” বা পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করার মানে হয় না। রাওয়ের কথায়, মন্ত্রিসভার রদবদল হোক বা সম্প্রসারণ, এগুলো সরকারের স্বাভাবিক কাজেরই অংশ। কোন পরিবর্তন হবে কি হবে না— সেই সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণভাবে দলের নেতৃত্বই নেবে।
তিনি আরও জানান, আট ডিসেম্বর থেকে শুরু হতে চলেছে বিধানসভা অধিবেশন। সেই সময়ের কাছাকাছি যেকোনো পুনর্গঠন বা পরিবর্তন হলে সেটিকে রাজনৈতিক চাপ নয়, বরং শাসনব্যবস্থার প্রয়োজনীয় ধাপ হিসেবেই দেখা উচিত। রাওয়ের মতে, মুখ্যমন্ত্রীর পদ নিয়ে অযথা জল্পনা তৈরি করে পরিস্থিতিকে ঘোলাটে করার কোনো মানেই নেই। দলই ঠিক করবে, রাজ্যের স্বার্থে কোন সিদ্ধান্তটি সেরা হবে।
রাওয়ের এই মন্তব্যে স্পষ্ট— রাজ্যের ভিতরে রাজনৈতিক উত্তাপ বাড়লেও সরকার নিজেদের প্রশাসনিক কাজেই জোর দিতে চায়। মুখ্যমন্ত্রীর পদ নিয়ে কানাঘুষো ছড়ালেও, তিনি জানিয়ে দিলেন— বাস্তবতা নিয়ে না ভেবে অনুমানভিত্তিক বিতর্ক সৃষ্টি করা শুধু পরিবেশকে উত্তেজিতই করে তোলে।
রদবদল বা সম্প্রসারণ নিয়ে চাপানউতোর, কর্ণাটক মন্ত্রীর হালকা কটাক্ষ
কর্ণাটকে মুখ্যমন্ত্রী পদ নিয়ে জল্পনা বাড়লেও মন্ত্রী দিনেশ গুন্ডু রাও জানিয়েছেন, যখন সিদ্ধারামাইয়া মুখ্যমন্ত্রীই আছেন, তখন পদ পরিবর্তন প্রসঙ্গে কথা বলার অর্থ নেই।
নিজস্ব সংবাদদাতা: কর্ণাটকে মুখ্যমন্ত্রী পদ নিয়ে বাড়তে থাকা জল্পনার মধ্যে সুর চড়ালেন রাজ্যের মন্ত্রী দিনেশ গুন্ডু রাও। তিনি স্পষ্ট করে জানালেন, যখন সিদ্ধারামাইয়া নিজেই মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন, তখন “চালিয়ে যাওয়া” বা পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করার মানে হয় না। রাওয়ের কথায়, মন্ত্রিসভার রদবদল হোক বা সম্প্রসারণ, এগুলো সরকারের স্বাভাবিক কাজেরই অংশ। কোন পরিবর্তন হবে কি হবে না— সেই সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণভাবে দলের নেতৃত্বই নেবে।
তিনি আরও জানান, আট ডিসেম্বর থেকে শুরু হতে চলেছে বিধানসভা অধিবেশন। সেই সময়ের কাছাকাছি যেকোনো পুনর্গঠন বা পরিবর্তন হলে সেটিকে রাজনৈতিক চাপ নয়, বরং শাসনব্যবস্থার প্রয়োজনীয় ধাপ হিসেবেই দেখা উচিত। রাওয়ের মতে, মুখ্যমন্ত্রীর পদ নিয়ে অযথা জল্পনা তৈরি করে পরিস্থিতিকে ঘোলাটে করার কোনো মানেই নেই। দলই ঠিক করবে, রাজ্যের স্বার্থে কোন সিদ্ধান্তটি সেরা হবে।
রাওয়ের এই মন্তব্যে স্পষ্ট— রাজ্যের ভিতরে রাজনৈতিক উত্তাপ বাড়লেও সরকার নিজেদের প্রশাসনিক কাজেই জোর দিতে চায়। মুখ্যমন্ত্রীর পদ নিয়ে কানাঘুষো ছড়ালেও, তিনি জানিয়ে দিলেন— বাস্তবতা নিয়ে না ভেবে অনুমানভিত্তিক বিতর্ক সৃষ্টি করা শুধু পরিবেশকে উত্তেজিতই করে তোলে।