নিজস্ব সংবাদদাতা: শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়কে ঘিরে আন্তর্জাতিক মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া অব্যাহত। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করার ঘটনাকে সরাসরি ‘রাজনৈতিক প্রতিশোধের ধারাবাহিকতা’ বলছেন ঢাকায় ভারতের প্রাক্তন হাইকমিশনার পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী। তাঁর বক্তব্য, এই রায় কোনওভাবেই চমকে দেওয়ার মতো নয়, কারণ বহুদিন ধরেই আওয়ামী লিগ ও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অভিযান চালানো হচ্ছে।
পিনাকবাবুর অভিযোগ, বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থাকে পরিকল্পিতভাবে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তিনি দাবি করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় প্রথম সারির একাধিক বিচারককে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং আদালতে বসানো হয়েছে সরকারের পছন্দের মুখ। তাঁর কথায়, বিচারব্যবস্থাকে এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে যে এই ধরনের রায় অবশ্যম্ভাবী ছিল।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/RmYzuzBHd0WJehuG2z65.jpg)
ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, এই রায় আওয়ামী লিগ মেনে নেবে—এমন ধারণা করা ভুল। তাঁর মতে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের রায় রাজনৈতিক লড়াইকে আরও কঠোর করে তুলবে। তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেন, “আওয়ামী লিগ নিশ্চুপ থাকবে, এটা আমি একেবারেই মনে করি না। লড়াই চলবে এবং এই রায় তারা কোনওভাবেই মেনে নেবে না।”
ঢাকাজুড়ে উত্তেজনার আবহের মধ্যেই এই মন্তব্য আরও একবার ইঙ্গিত দিচ্ছে, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন আরও জটিল ও অস্থির পথে এগোচ্ছে। আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক মহলেও এই রায় নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে।
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘রাজনৈতিক প্রতিশোধ’—বিস্ফোরক দাবি পাকিস্তানের প্রাক্তন হাইকমিশনারের
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়কে রাজনৈতিক প্রতিশোধ বলে মন্তব্য করলেন ঢাকায় ভারতের প্রাক্তন হাইকমিশনার পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী। তাঁর অভিযোগ, বাংলাদেশে বিচারব্যবস্থাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে এবং আওয়ামী লিগ এই রায় কখনও মেনে নেবে না।
নিজস্ব সংবাদদাতা: শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়কে ঘিরে আন্তর্জাতিক মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া অব্যাহত। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করার ঘটনাকে সরাসরি ‘রাজনৈতিক প্রতিশোধের ধারাবাহিকতা’ বলছেন ঢাকায় ভারতের প্রাক্তন হাইকমিশনার পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী। তাঁর বক্তব্য, এই রায় কোনওভাবেই চমকে দেওয়ার মতো নয়, কারণ বহুদিন ধরেই আওয়ামী লিগ ও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অভিযান চালানো হচ্ছে।
পিনাকবাবুর অভিযোগ, বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থাকে পরিকল্পিতভাবে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তিনি দাবি করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় প্রথম সারির একাধিক বিচারককে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং আদালতে বসানো হয়েছে সরকারের পছন্দের মুখ। তাঁর কথায়, বিচারব্যবস্থাকে এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে যে এই ধরনের রায় অবশ্যম্ভাবী ছিল।
ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, এই রায় আওয়ামী লিগ মেনে নেবে—এমন ধারণা করা ভুল। তাঁর মতে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের রায় রাজনৈতিক লড়াইকে আরও কঠোর করে তুলবে। তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেন, “আওয়ামী লিগ নিশ্চুপ থাকবে, এটা আমি একেবারেই মনে করি না। লড়াই চলবে এবং এই রায় তারা কোনওভাবেই মেনে নেবে না।”
ঢাকাজুড়ে উত্তেজনার আবহের মধ্যেই এই মন্তব্য আরও একবার ইঙ্গিত দিচ্ছে, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন আরও জটিল ও অস্থির পথে এগোচ্ছে। আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক মহলেও এই রায় নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে।