নিজস্ব সংবাদদাতা: মুর্শিদাবাদের বেলডাঙায় বাবরি মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের উদ্যোগ নিয়ে বিতর্ক অব্যাহতই রইল। এবার সমালোচনার সুর তুললেন ইন্দো-ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশনের সচিব অ্যাথার হুসাইন। তিনি বলেন, “যদি কোনো জায়গা আইনগতভাবে বৈধ হয় এবং মানচিত্র অনুমোদিত থাকে, বিশ্বাসের মানুষ সেখানে মসজিদ নির্মাণ করতে পারেন। কিন্তু বাবরের নামে নামকরণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বহন করে, এতে ধর্মবিশ্বাসের প্রকৃত ভাব ক্ষুণ্ণ হয়।” হুসাইন আরও জানান, হুমায়ুন কবির একজন সাসপেন্ডেড এমএলএ হওয়ায় তাঁর বক্তব্য রাজনৈতিক বলেই মনে হয়। তাঁর মতে, “মসজিদের নাম অন্য হলে ধর্ম-সম্প্রদায় নির্বিশেষে অবদান আসত। কিন্তু বিশ্বাসের জায়গায় রাজনীতি ঢুকলে কেউ লাভবান হবে না।”
/anm-bengali/media/post_attachments/eb5895a8-a23.png)
বাবরি মসজিদ ইস্যুতে আবারও সমালোচনা— মন্তব্য অ্যাথার হুসাইনের
"বাবরের নামে মসজিদ রাজনীতির উদ্দেশ্যেই, নাম পরিবর্তন করলেই সমর্থন বাড়বে"— ইন্দো-ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশন সেক্রেটারি।
নিজস্ব সংবাদদাতা: মুর্শিদাবাদের বেলডাঙায় বাবরি মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের উদ্যোগ নিয়ে বিতর্ক অব্যাহতই রইল। এবার সমালোচনার সুর তুললেন ইন্দো-ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশনের সচিব অ্যাথার হুসাইন। তিনি বলেন, “যদি কোনো জায়গা আইনগতভাবে বৈধ হয় এবং মানচিত্র অনুমোদিত থাকে, বিশ্বাসের মানুষ সেখানে মসজিদ নির্মাণ করতে পারেন। কিন্তু বাবরের নামে নামকরণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বহন করে, এতে ধর্মবিশ্বাসের প্রকৃত ভাব ক্ষুণ্ণ হয়।” হুসাইন আরও জানান, হুমায়ুন কবির একজন সাসপেন্ডেড এমএলএ হওয়ায় তাঁর বক্তব্য রাজনৈতিক বলেই মনে হয়। তাঁর মতে, “মসজিদের নাম অন্য হলে ধর্ম-সম্প্রদায় নির্বিশেষে অবদান আসত। কিন্তু বিশ্বাসের জায়গায় রাজনীতি ঢুকলে কেউ লাভবান হবে না।”