নিজস্ব সংবাদদাতা: মহারাষ্ট্রের সাতারায় চিকিৎসকের রহস্যমৃত্যুকে ঘিরে রাজনৈতিক তাপমাত্রা চড়ছে। কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি হর্ষবর্ধন সাপকালের দাবি, এই মৃত্যু কোনও সাধারণ আত্মহত্যা নয়। তাঁর অভিযোগ, রাজনৈতিক চাপ ও সংগঠিত অপরাধ চক্রের ফলেই তরুণীর মৃত্যু হয়েছে।
সাপকালের দাবি, “এটা আত্মহত্যা নয়। আমরা চাই অবসরপ্রাপ্ত হাইকোর্ট বিচারপতির তত্ত্বাবধানে SIT তৈরি হোক এবং এই মৃত্যুর পূর্ণ তদন্ত হোক।” তিনি আরও বলেন, “রাজিত নাইক নিম্বলকরকে অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে”। কংগ্রেসের বক্তব্য, এই ঘটনায় রাজনৈতিক প্রভাবের ছাপ স্পষ্ট এবং নিরপেক্ষ তদন্ত ছাড়া সত্য সামনে আসবে না।
এদিকে বিজেপি নেতা আশিস শেলার মন্তব্য নিয়েও পাল্টা প্রতিক্রিয়া দেন সাপকালে। তাঁর কথায়, “আমরা সংবিধান মানি, সেই জায়গা থেকেই কথা বলি। ওদের মন্তব্য হতাশা দেখাচ্ছে।” ভোট চুরির অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “নির্বাচন কমিশনের পূর্ণ স্বচ্ছতা চাই। বিস্তারিত তদন্ত হোক।”
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/y9SZ59I8PSFELBlkUKhL.jpg)
সাতারার এই মৃত্যু কাণ্ড এখন বড় রাজনৈতিক ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। তদন্ত শুরু হলেও কংগ্রেসের অভিযোগের জেরে আরও নাটকীয় মোড় নিতে পারে পরিস্থিতি। রাজ্যের রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন— তরুণ চিকিৎসকের মৃত্যুর পিছনে আসল সত্য কী? এবং তদন্ত শেষ হলে কি বেরিয়ে আসবে কোনও বড় চক্রের নাম?
মহারাষ্ট্রে চিকিৎসক মৃত্যু নিয়ে তপ্ত রাজনীতি! অবসরপ্রাপ্ত হাইকোর্ট বিচারপতির নজরদারিতে SIT চাই কংগ্রেসের
মহারাষ্ট্রের সাতারা ডাক্তার মৃত্যু কাণ্ডে কংগ্রেস নেতা হর্ষবর্ধন সাপকালের দাবি, এটি আত্মহত্যা নয় বরং রাজনৈতিক চাপ ও সংগঠিত অপরাধের ফল। অবসরপ্রাপ্ত হাইকোর্ট বিচারপতির তত্ত্বাবধানে SIT গঠনের দাবি ও রাজিত নাইক নিম্বলকরকে গ্রেফতারের দাবি জানান তিনি।
নিজস্ব সংবাদদাতা: মহারাষ্ট্রের সাতারায় চিকিৎসকের রহস্যমৃত্যুকে ঘিরে রাজনৈতিক তাপমাত্রা চড়ছে। কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি হর্ষবর্ধন সাপকালের দাবি, এই মৃত্যু কোনও সাধারণ আত্মহত্যা নয়। তাঁর অভিযোগ, রাজনৈতিক চাপ ও সংগঠিত অপরাধ চক্রের ফলেই তরুণীর মৃত্যু হয়েছে।
সাপকালের দাবি, “এটা আত্মহত্যা নয়। আমরা চাই অবসরপ্রাপ্ত হাইকোর্ট বিচারপতির তত্ত্বাবধানে SIT তৈরি হোক এবং এই মৃত্যুর পূর্ণ তদন্ত হোক।” তিনি আরও বলেন, “রাজিত নাইক নিম্বলকরকে অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে”। কংগ্রেসের বক্তব্য, এই ঘটনায় রাজনৈতিক প্রভাবের ছাপ স্পষ্ট এবং নিরপেক্ষ তদন্ত ছাড়া সত্য সামনে আসবে না।
এদিকে বিজেপি নেতা আশিস শেলার মন্তব্য নিয়েও পাল্টা প্রতিক্রিয়া দেন সাপকালে। তাঁর কথায়, “আমরা সংবিধান মানি, সেই জায়গা থেকেই কথা বলি। ওদের মন্তব্য হতাশা দেখাচ্ছে।” ভোট চুরির অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “নির্বাচন কমিশনের পূর্ণ স্বচ্ছতা চাই। বিস্তারিত তদন্ত হোক।”
সাতারার এই মৃত্যু কাণ্ড এখন বড় রাজনৈতিক ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। তদন্ত শুরু হলেও কংগ্রেসের অভিযোগের জেরে আরও নাটকীয় মোড় নিতে পারে পরিস্থিতি। রাজ্যের রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন— তরুণ চিকিৎসকের মৃত্যুর পিছনে আসল সত্য কী? এবং তদন্ত শেষ হলে কি বেরিয়ে আসবে কোনও বড় চক্রের নাম?